বিশ্বনবীর জীবনেও এসেছে কখনো শীত কখনো গরম। ঋতুচক্রের এই পরিবর্তন মু’মিনের জন্য রহমত। রাসূল সা: কিভাবে শীত কাটাতেন? শীতকালে কী কী আমল করতেন? চলুন জেনে নিই। চাদরকে আরবিতে বলা হয়
তোমরা কিভাবে আল্লাহকে অস্বীকার করো? অথচ তোমরা ছিলে প্রাণহীন মৃত; তিনিই তোমাদেরকে জীবন দিয়েছেন। পুনরায় তিনি তোমাদের মৃত্যু দেবেন এবং আবার তিনিই তোমাদেরকে জীবিত করবেন। এভাবে, শেষ পর্যন্ত তাঁর কাছেই
মানব সৃষ্টির পর মানুষের শিক্ষার প্রসঙ্গটি উল্লিখিত হয়েছে। কারণ, শিক্ষাই মানুষকে অন্যান্য জীবজন্তু থেকে স্বতন্ত্র এবং সৃষ্টির সেরা রূপে চিহ্নিত করে। শিক্ষার পদ্ধতি সাধারণত দ্বিবিধ- ১. মৌখিক শিক্ষা এবং ২.
কুরআন মাজিদের বিশাল অংশজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে আল্লাহ তায়ালার নানাবিধ নিয়ামতরাজির বিস্তারিত বিবরণ। আল্লাহ তায়ালা মানবজাতিকে সর্বোত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করে তাদেরকে অসংখ্য অগণিত নিয়ামতরাজি দান করেছেন। পৃথিবীর সব মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেও
যৌবন মানবজীবনের অনন্য সাধারণ গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। যৌবনেই বপিত হয় ব্যক্তির দুনিয়াবি ও পরকালীন সফলতার বীজ। কিয়ামতে আল্লাহ তায়ালা যৌবনকালের পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব নেবেন। সাহাবি ইবনে মাসউদ রা: বলেন, কিয়ামতে যে
দিন দিন মানুষ মানুষের থেকে বিশ্বাস হারাচ্ছে। এর কারণ- লেনদেন, কথাবার্তা, আচার-ব্যবহারে মানুষ মিথ্যা ও ধোঁকার আশ্রয় গ্রহণ করছে। আপনজনও আপনজনকে বিশ্বাস করতে পারে না। কেননা তাদের কথা আর কাজে
পবিত্র কুরআন মাজিদে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- ‘নিশ্চয়ই সালাত অন্যায় ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখে।’ (সূরা আনকাবুত-৪৫) সালাত আদায় তথা সব ইবাদত করতে হবে প্রিয় নবী মুহাম্মদ সা:-এর মত ও
কিয়ামত দিবসের বিভীষিকাময় অবস্থার কথা কে না জানে, সেদিন প্রত্যেকে এমন দিশেহারা হবে যে, সবাই তার আপনজনের কথা, অর্থসম্পদের কথা ভুলে যাবে। এমনকি পশুরাও ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে। সেদিন এসব ভীতিকর
আল্লাহর স্মরণ থেকে মু’মিন যখন গাফেল থাকে শয়তান তখন কলবে ঠাঁই করে নেয়। মানুষকে বিভ্রান্ত করে বিপথে পরিচালিত করে। পাপের পথে ঠেলে দেয়। তাই মু’মিনের প্রতিটি কাজ আল্লাহর নাম উচ্চারণ
ভূপৃষ্ঠে শুধু একটি বিষয়ে সবাই একমত। পরস্পরের মধ্যে নেই মতের অমিল। নেই পক্ষ-বিপক্ষের বাদানুবাদ। আর সেটি হলো মৃত্যু, যা এক অনিবার্য সত্য। প্রতিটি প্রাণীর জন্মের পরিসমাপ্তি হলো মৃত্যু। মৃত্যুর মাধ্যমেই