কলা আয়রন সমৃদ্ধ ফল। কলা এমন একটি ফল, যেটি সারা বছরই পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এ ফল নিয়মিত খেলে সাধারণ রোগ থেকে সুরক্ষিত থাকতে সহায়তা করে।এছাড়া কলায় প্রিবায়োটিকস থাকে। এ
আমাদের বেশির ভাগেরই লবণ বেশি খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। আপনিও কি লবণ বেশি খান? একটু খেয়াল করে দেখুন তো দিনে কতটুকু লবণ খাচ্ছেন। বেশির ভাগই দৈনিক গড়ে আট গ্রাম লবণ খান।
হালকা খিদে মেটাতে মুড়ির জুড়ি মেলা ভার।অল্প খেলেই পেট ভরে যায়। অনেক বাঙালিরই সকাল, সন্ধ্যার জলখাবার মুড়ি। চা, তেলে ভাজা, তরকারি, চানাচুর, যে কোনো কিছুর সঙ্গেই দারুণ জমে এই মুড়ি।কিন্তু
সুস্বাদু একটি ফল পেয়ারা যা বর্ষা মৌসুমের ফল হলেও এখন প্রায় সারাবছরই বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। আমলকী বাদে অন্যান্য ফলের চেয়ে এর পুষ্টিগুণ অনেক বেশি বিশেষ করে ভিটামিন ‘সি’ এর পরিমাণ।
হলুদ স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী এটা কমবেশি সবারই জানা। অনেক বিশেষজ্ঞরাও হলুদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তাদের কথায়, এই ভেষজে এমন কিছু উপকারী উপাদান আছে যা একাধিক রোগব্যাধি থেকে শরীরেকে মুক্ত করতে
রসুনের তেল আমাদের জন্য অনেক উপকারী। এই তেল অতিরিক্ত চুল পড়া নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। কারণ, রসুনের মধ্যে রয়েছে সালফার, অ্যালিসিন, সেলেনিয়াম এবং ফ্ল্যাভোনয়েড্স। তা চুলের গোড়ায় পুষ্টি জোগায়। মাথার ত্বকের
সজনে পাতার শাক ও ভর্তা খাননি এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। তবে সজনে পাতার গুঁড়ো দিয়ে চা, এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে রোগ-বালাইয়ের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। এই
সাবুদানার স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে সবারই কমবেশি ধারণা আছে। সাবুদানা শিশুদেরই বেশি খাওয়ানো হয়। এতে থাকা ভিটামিন ও খনিজ উপাদান শিশুর শারীরিক বিকাশের জন্য খুবই উপকারী। তবে শুধু শিশুর জন্যই নয়
যুক্তরাজ্যের ক্যানসার গবেষণা সংস্থার এক গবেষণা অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যের অর্ধেকের বেশি বাসিন্দা জীবনের কোন না কোন সময়ে এমন কোন উপসর্গে ভুগেছেন যেটি আসলে ক্যানসারের উপস্থিতি জানান দেয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল। কিন্তু
উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে অনেকেই ডিমের কুসুম বা হলুদ অংশটি বাদ দিয়ে খান। তবে খাবারের তালিকায় ‘আনসাং হিরো-’র দলে থাকা এই ডিমের কুসুমের পুষ্টিগুণ অনেক। তেমনটাই মত পুষ্টিবিদদের।