আল্লাহর স্মরণ থেকে মু’মিন যখন গাফেল থাকে শয়তান তখন কলবে ঠাঁই করে নেয়। মানুষকে বিভ্রান্ত করে বিপথে পরিচালিত করে। পাপের পথে ঠেলে দেয়। তাই মু’মিনের প্রতিটি কাজ আল্লাহর নাম উচ্চারণ
ভূপৃষ্ঠে শুধু একটি বিষয়ে সবাই একমত। পরস্পরের মধ্যে নেই মতের অমিল। নেই পক্ষ-বিপক্ষের বাদানুবাদ। আর সেটি হলো মৃত্যু, যা এক অনিবার্য সত্য। প্রতিটি প্রাণীর জন্মের পরিসমাপ্তি হলো মৃত্যু। মৃত্যুর মাধ্যমেই
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের যেসব নিয়ামত দান করে জীবনকে ধন্য করেছেন তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ নিয়ামত হলো ঈমান। ঈমানের মাধ্যমে মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণ লাভ করতে পারে। মু’মিন ব্যক্তি
ইসলামে অপব্যয় যেমন নিন্দনীয় তেমনিভাবে কৃপণতাও একটি নিন্দনীয় বিষয়। কৃপণতা এমন মন্দ স্বভাব যা শয়তানের পছন্দ; আর তার অনুসারীরাই কৃপণতা করে। কৃপণতা মু’মিনের স্বভাব হতে পারে না। শরিয়ত নির্দেশিত ও
পরকালে জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তির একমাত্র মাধ্যম হলো আমল। আত্মীয়তার পরিচয় দিয়ে অথবা বন্ধুত্বের উছিলায় শাস্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে না। হজরত আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, মহানবী
আল্লাহর পক্ষ থেকে একমাত্র মনোনীত ও বিজয়ী দ্বীন হচ্ছে আল-ইসলাম। অথচ আজ পৃথিবীব্যাপী এক চরম সঙ্কট ও বিপর্যস্ত সময় পার করছে মুসলিম উম্মাহ। একসময় ঘোড়ার ক্ষুরে অগ্নিস্ফুলিঙ্গ তুলে দুনিয়া দাপিয়ে
ব্যক্তিত্ব গঠনে উত্তম কর্ম সম্পাদনের গুরুত্ব অপরিসীম। আর যদি তা হয় রাসূলুল্লাহ সা:-এর সুন্নাহ-আদর্শ তথা হাদিস থেকে তাহলে তো কথাই নেই। নিম্নে আমরা জানব হাদিসের বর্ণনায় উত্তম দশ আমল। ফজরের
গিবত সামাজিক শান্তিবিধ্বংসী একটি ঘৃণ্য অপরাধ। গিবত আরবি শব্দ, যার আভিধানিক অর্থ পরনিন্দা করা, কুৎসা রটানো, পেছনে সমালোচনা করা, পরচর্চা করা, দোষারোপ করা, কারো অনুপস্থিতিতে তার দোষ অন্যের সামনে তুলে
পবিত্র কোরআন মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত অনন্য এক নিয়ামত। কোরআন তেলাওয়াতকারী মূলত আল্লাহতায়ালার সঙ্গেই কথা বলে থাকেন। নামাজে কোরআন তেলাওয়াত অপরিহার্য বা ফরজ। সুতরাং বিশুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াত করাও অত্যাবশ্যক।
হাদিসে জিবরাইলে নবীজী সা:-এর কাছে প্রথম প্রশ্ন ছিল, ইসলাম কী? এর উত্তরে নবীজী সা: পাঁচটি বিষয়ের কথা উল্লেখ করলেন। নবীজীকে দ্বিতীয় প্রশ্ন করলেন, ঈমান কী? নবীজী সা: বললেন, ‘ঈমান হলো,