ইসলাম হলো কুরআন-হাদিসে পরিচালিত একেশ্বরবাদী ধর্ম ও জীবনপদ্ধতি। কিন্তু বর্তমানে ইসলামকে আমরা শুধু ধর্মের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে চাই। আমরা মনে করি, ইসলাম হলো শুধু স্রষ্টাভিত্তিক কাজকর্ম। সালাত পড়া, রোজা রাখা,
বসতবাড়ি মানুষের মৌলিক অধিকারের অন্তর্ভুক্ত। জীবনের অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ। সবাই নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী বসতবাড়ি নির্মাণ করে। পবিত্র কুরআনে এসেছে, আল্লাহ করে দিয়েছেন তোমাদের গৃহকে অবস্থানের জায়গা (সূরা নাহল : ৮০)।
সৃষ্টিতে ও মৌলিক গুণাবলিতে সব মানুষ যেসব অধিকার ধারণ করে, তাকেই বলে মানবাধিকার বা মৌলিক অধিকার। যেমন স্বাভাবিক জন্মের অধিকার; বেঁচে থাকার বা স্বাভাবিক জীবন ধারণের অধিকার; মৌলিক প্রয়োজনীয় বস্তু
মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কলব। মানবদেহকে মূলত পরিচালনা করে কলব। মহানবী সা: বলেছেন- মানবদেহে একটি গোশতের টুকরা আছে তা সুস্থ থাকলে সমস্ত দেহে সুস্থ থাকে, আর তা অসুস্থ হলে সমস্ত
পাঁচ ওয়াক্ত সালাত জামাতের সাথে আদায় করার বিধান; কিন্তু যারা জামাতে সালাতে অংশগ্রহণ করতে পারেননি, ব্যস্ততার কারণে কিংবা ভ্রমণজনিত কারণে জামাত শেষ হওয়ার পর মসজিদে এসেছেন একাকী সালাত আদায় করবেন।
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ। অবস্থা যেমনই হোক-নামাজ অবশ্যই আদায় করতে হয়। কেউ অসুস্থ হলেও নামাজ আদায়ের নিয়ম রয়েছে। তাই নামাজ থেকে দূরে সরে থাকার সুযোগ নেই। তবে কিছু সময়
পবিত্র কুরআনুল কারিমে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বান্দার অশান্ত হৃদয়কে শান্ত করার পদ্ধতি শিক্ষা দিয়েছেন। কিন্তু না জানা ও ভুল জানার কারণে মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে। আল্লাহর দ্বীন নিয়ে বাণিজ্যকারী কিছু
পারস্য দেশের একজন সাড়াজাগানো মেডিসিন সার্জন ছিলেন ড. মরিস বুকাইলি। মেডিসিনের ওপর অনন্য ভূমিকা রাখায় তাকে তৎকালীন ফ্রান্স সরকার কর্তৃক দেয়া হয় সার্জন ‘ফ্রান্স অ্যাকাডেমি অ্যায়ার্ড’। তিনি ১৯ জুলাই ১৯২০
আজ আমি এমন এক সঙ্ঘাতের বিষয়ে লেখার জন্য হাতে কলম নিয়েছি, যা বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত সঙ্ঘাত। যেটা প্রায় এক শতাব্দীর সঙ্ঘাত, আকিদা ও বিশ্বাসকেন্দ্রিক সঙ্ঘাত। সবাই নিজ নিজ বিশ্বাসের
পৃথিবীর মানুষ দুই ভাগে বিভক্ত। নারী ও পুরুষ। এটি আল্লাহ তায়ালার হেকমতের নিগূঢ় রহস্য। বাহ্যিক দৃষ্টিতে আমরা একে অপরকে পরস্পরের পরিপূরক হিসেবে দেখি। পুরুষ যেমন একা একা চলতে পারে না,