কথাবার্তা দিয়ে একজন মানুষের ভালো-মন্দ যাচাই করা যায়। এরই মধ্যে ফুটে ওঠে তার ব্যক্তিত্ব ও স্বভাব। আর এ কথা মানুষকে যেমন জান্নাতে পৌঁছাতে সাহায্য করে, তেমনি জাহান্নামের পথেও নিয়ে যায়।
সত্যের চিরন্তন শিখা বুকে গেঁথে রাখে প্রতিটি মু’মিন মুসলমান। মুসলমানদের ধর্মীয় বিধানকে অনুসরণ করে অনেক বিধর্মীও সত্যের পথে অবগাহন করেছেন। সত্য সাফল্য আর মিথ্যা ক্ষতিগ্রস্ত। প্রতারণা-প্রবঞ্চনা ইত্যাদি বিষয় শয়তানের মূলমন্ত্র।
আল্লাহ রাহমানুর রাহিম হাজারো নিয়ামতে ভরা এই দুনিয়ায় কিছু দুঃখ-বেদনা, ভালো-মন্দ দিয়ে মানুষকে পরীক্ষা করেন। পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবে আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে এই পৃথিবীতে পবিত্র জীবন দান করবেন এবং আখিরাতের
বিশ্বনবীর জীবনেও এসেছে কখনো শীত কখনো গরম। ঋতুচক্রের এই পরিবর্তন মু’মিনের জন্য রহমত। রাসূল সা: কিভাবে শীত কাটাতেন? শীতকালে কী কী আমল করতেন? চলুন জেনে নিই। চাদরকে আরবিতে বলা হয়
তোমরা কিভাবে আল্লাহকে অস্বীকার করো? অথচ তোমরা ছিলে প্রাণহীন মৃত; তিনিই তোমাদেরকে জীবন দিয়েছেন। পুনরায় তিনি তোমাদের মৃত্যু দেবেন এবং আবার তিনিই তোমাদেরকে জীবিত করবেন। এভাবে, শেষ পর্যন্ত তাঁর কাছেই
মানব সৃষ্টির পর মানুষের শিক্ষার প্রসঙ্গটি উল্লিখিত হয়েছে। কারণ, শিক্ষাই মানুষকে অন্যান্য জীবজন্তু থেকে স্বতন্ত্র এবং সৃষ্টির সেরা রূপে চিহ্নিত করে। শিক্ষার পদ্ধতি সাধারণত দ্বিবিধ- ১. মৌখিক শিক্ষা এবং ২.
কুরআন মাজিদের বিশাল অংশজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে আল্লাহ তায়ালার নানাবিধ নিয়ামতরাজির বিস্তারিত বিবরণ। আল্লাহ তায়ালা মানবজাতিকে সর্বোত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করে তাদেরকে অসংখ্য অগণিত নিয়ামতরাজি দান করেছেন। পৃথিবীর সব মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেও
যৌবন মানবজীবনের অনন্য সাধারণ গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। যৌবনেই বপিত হয় ব্যক্তির দুনিয়াবি ও পরকালীন সফলতার বীজ। কিয়ামতে আল্লাহ তায়ালা যৌবনকালের পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব নেবেন। সাহাবি ইবনে মাসউদ রা: বলেন, কিয়ামতে যে
দিন দিন মানুষ মানুষের থেকে বিশ্বাস হারাচ্ছে। এর কারণ- লেনদেন, কথাবার্তা, আচার-ব্যবহারে মানুষ মিথ্যা ও ধোঁকার আশ্রয় গ্রহণ করছে। আপনজনও আপনজনকে বিশ্বাস করতে পারে না। কেননা তাদের কথা আর কাজে
পবিত্র কুরআন মাজিদে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- ‘নিশ্চয়ই সালাত অন্যায় ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখে।’ (সূরা আনকাবুত-৪৫) সালাত আদায় তথা সব ইবাদত করতে হবে প্রিয় নবী মুহাম্মদ সা:-এর মত ও