ইসলামী সংস্কৃতি : দুনিয়া এ আখিরাতের সমন্বয়ে ইসলামী সংস্কৃতি একটি আদর্শিক সংস্কৃতি। ইসলাম মানবজাতির সুষ্ঠু জীবনযাপনের যে নিয়মনীতি বা বিধিব্যবস্থা প্রণয়ন করে তার ব্যবহারিক দিকগুলোকে ইসলামী সংস্কৃতি বলা হয়। অন্যভাবে
মহান প্রভু কোরআনে কারিমে ঘোষণা করেন, ‘নিঃসন্দেহে ইসলামই আল্লাহর কাছে একমাত্র ধর্ম।’ কোরআন সুন্নাহর পরিভাষা অনুযায়ী আদম (আ.) থেকে মুহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত নবীগণের মাধ্যমে আল্লাহতায়ালা মানুষের জন্য যে বিধান দিয়েছেন
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ সালাত ও বিভিন্ন নফল সালাত আদায়ের জন্য আমরা অজু করে থাকি। কারণ সালাতের পূর্বশর্ত হলো তাহারাত বা পবিত্রতা। আর পবিত্রতা হাসিলের মাধ্যম হচ্ছে অজু। যেমন হাদিসে
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের অন্যতম মাধ্যম জিহাদ বা আল্লাহর পথে লড়াই। এর প্রতিদান জান্নাত। মুমিন ব্যক্তি তার যাপিত জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে ও চিন্তা-ভাবনায় শয়তান ও কুপ্রবৃত্তির বিরুদ্ধে জিহাদ করে। সঠিক ক্ষেত্র
১. সবার প্রথমে সালাম দিতেন : রাসূল সা:-এর ব্যক্তিজীবনে কুশল বিনিময়ের অসাধারণ বৈশিষ্ট্য ছিল- তিনি সবার প্রথমে সালাম দিতেন ও মুসাফাহা করতেন। তিনি কারো সাথে সাক্ষাৎ হলে রাসূল সা: প্রথমে
ফিলিস্তিন মধ্যপ্রাচ্যের দক্ষিণাংশের একটি ভূখণ্ড, যা ভূমধ্যসাগর ও জর্দান নদীর মাঝে অবস্থিত। এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকা এই তিন মহাদেশের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক অবস্থানে রয়েছে ফিলিস্তিন। আল কুদুস, নাবলুস, গাজা,
পবিত্র কোরআনের ক্রমিক অনুযায়ী ৬৭ নম্বর সুরা হলো সুরা মুলক। এই সুরা অত্যন্ত তাৎপর্যমণ্ডিত। প্রথম আয়াত থেকেই ইসলামের মৌলিক শিক্ষাকে সংক্ষেপে হৃদয়গ্রাহী করে বর্ণনা করা হয়েছে। মহান আল্লাহর রাজত্ব, কর্তৃত্ব
সমাজে শিক্ষক মাত্রই বিশেষ মর্যাদার অধিকারী; ভালোবাসা, সম্মান ও শ্রদ্ধার পাত্র। সমাজের জ্ঞানী ব্যক্তিদের মধ্যে শিক্ষক অন্যতম। আজ যারা দেশের মানুষের সামনে জ্ঞান-গম্ভীর কথা বলছেন; অফিস-আদালতে কাজ করছেন তারা একদিন
পৃথিবীতে যখন ফেতনা-ফাসাদ, অন্যায়-অবিচার চরম আকার ধারণ করেছিল, পুরো পৃথিবী তখন আইয়ামে জাহেলিয়াতের মধ্যে নিমজ্জিত ছিল। কোথাও সুবিচার ছিল না, কোথাও শান্তি ছিল না। মানবজাতি ছিল পথহারা, দিশেহারা। হেদায়েতের সব
দুনিয়ায় যারা নম্রতার সাথে চলে; তাকওয়া অবলম্বন করে অর্থাৎ সবসময় আল্লাহর ভয়ে ভীতসন্ত্রস্ত থাকে তারাই হলো মুত্তাকি। তাই তো মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআনুল কারিমে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেছেন- ‘এটি সেই কিতাব