পেঁয়াজের আমদানির তথ্য নিয়ে তদারকি জোরদার করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত কয়েক মাসে কী পরিমাণ আমদানির জন্য ঋণপত্র স্থাপন (এলসি ওপেন) করা হয়েছে, কী পরিমাণ আমদানি করা হয়েছে, কারা আমদানি করেছেন,
দেশে খাতাকলমে কোটিপতি ২৪ হাজার ২২০ জন। তারা দেশের ব্যাংকগুলোতে কোটি টাকার বেশি অর্থ জমা রেখেছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাংক টাকা জমা রাখার অর্থ এটি সরকারের নজরে দেওয়া। প্রকৃতপক্ষে কোটি টাকার
সারাবিশ্বের মানুষকে মারাত্মক পর্যুদস্ত অবস্থায় ফেলেছে করোনা ভাইরাস। এ মহামারী ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে সব দেশের অর্থনীতিতে বিষাক্ত ছোবল হেনেছে। সেই ছোবলে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে যেসব খাত সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর নিয়োগের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ এ পদে নিয়োগ দেওয়া হয় সরকারের পছন্দ মাফিক। এ জন্য কেন্দ্রীয়
ব্যাংকের মোট তরল সম্পদের ৬৭ দশমিক ৪০ শতাংশই সরকারের কোষাগারে আটকে রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাবে ব্যাংকের মোট তরল সম্পদ রয়েছে ২ লাখ ৭১ হাজার ৮০৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে
দেশের বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে একাধিক দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সরকারের সিদ্ধান্তের আলোকে ইতোমধ্যে তুরস্ক ও মিসর থেকে পেঁয়াজ আমদানির পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র
বাংলাদেশের জিডিপি ২০২০-২০২১ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হবে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। তবে ২০২০-২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৮ দশমিক ২ হবে বলে অনুমান করছে সরকার।
মহামারী রূপ নেওয়া কোভিড-১৯ এর প্রভাবে ধীরগতিতে চলছে সরকারের রাজস্ব আদায় চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসেই ঘাটতি ১২ হাজার কোটি টাকা। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, অর্থবছর শেষেও রাজস্ব আদায়ে বড় ধরনের
দুর্নীতির টাকা নিরাপদ রাখতে নামে-বেনামে সঞ্চয়পত্র কেনা হচ্ছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে বেশকিছু শর্ত আরোপ করে সরকার। এ কারণে গত বছরের মাঝামাঝি থেকে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমে যায়। এদিকে চলতি
বছরের পর বছর ব্যাংক ঋণ সহায়তা ও ভর্তুকি দিয়েও লাভজনক করা যাচ্ছে না বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান। সাড়ে ২৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ ফেরত দিচ্ছে না রাষ্ট্রায়ত্ত ৩৩ প্রতিষ্ঠান। এ ঋণ