পুঁজিবাজারে ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থের প্রবাহ বাড়াতে নীতিমালা শিথিল করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গঠন করা হয়েছিল প্রতিটি ব্যাংকের জন্য ২০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল। বলা হয়েছিল, এ তহবিল থেকে পুঁজিবাজারে যে পরিমাণ
করোনা সংকটে বিপর্যস্ত দেশের অর্থনীতি। নানা সংকটে ধুঁকছে ব্যাংক খাত। ঋণের কিস্তির টাকা ফেরত দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থেকে গ্রাহকদের রেহাই দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন ঋণ বিতরণ বেড়েছে অনেক কম হারে। আয়হীন
এজেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে যে পরিমাণ আমানত গ্রহণ করা হচ্ছে তার মাত্র ১০ ভাগ বিতরণ করা হচ্ছে। কোনো কোনো ব্যাংক এক টাকাও বিতরণ করছে না। এ নিয়ে এজেন্টদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ
আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক বৈঠকে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে ১০টি দেশে অর্থ পাচার হয়ে থাকে। এই দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে- কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, কেইম্যান
নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে প্রকৃত তথ্য আড়ালসহ বিভিন্ন ধরনের কারসাজির মাধ্যমে কিছু গ্রাহকের পকেটে হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে দিয়েছে সরকারি মালিকানাধীন ৪ বাণিজ্যিক ব্যাংক। মাত্র ৬৯ গ্রাহকের পকেটেই তুলে
চলতি বছরের ১২ আগস্ট পর্যন্ত ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের নিট ঋণ ছিল ৮ হাজার ৪২২ কোটি টাকা। আর গত ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নিট ঋণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৩৩ কোটি টাকা।
করোনাভাইরাসের অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় বিদেশি লেনদেন সংক্রান্ত নীতিমালায় দেওয়া বিভিন্ন ছাড়ের মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত জীবন রক্ষাকারী ওষুধ ও চিকিৎসাসামগ্রী আমদানির ক্ষেত্রে
তিন মাসে বিদ্যুতের ভর্তুকি ব্যয় ২৩ শ’ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। মে, জুন ও জুলাই- এই তিন মাসে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিউবি) ভর্তুকিবাবদ দুই হাজার ৩৬৩ কোটি টাকা ছাড় করেছে
করোনা সংকটে সাধারণ ছুটির সময় ডিজিটাল প্ল্যাটফরম মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন ব্যাপক হারে বাড়ে। এ ছাড়া রপ্তানিমুখী কারখানার শ্রমিকদের বেতন ও করোনাকালীন বিভিন্ন সরকারি সহায়তা মোবাইল ব্যাংকিংয়ে দেওয়া হয়। এর ফলে
ব্যাংকের বেশির ভাগ মেয়াদি ঋণই গত জানুয়ারি মাস থেকে আদায় হচ্ছে না। এতে ঋণের ওপর অর্জিত সুদ পুনঃবিনিয়োগ হিসেবে খাতায় যুক্ত হচ্ছে। এভাবে ব্যাংক ঋণের প্রবৃদ্ধির বড় একটি অংশ সঞ্চিতি