করোনা ভাইরাস মহামারিকালে বাংলাদেশে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন হাজার হাজার গার্মেন্ট শ্রমিক। তাদের অনেকে চাকরি হারিয়েছেন। বেতন কর্তন করা হয়েছে। এসব শ্রমিকের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো। তারা এসব শ্রমিকের সাহায্যের
মহামারির মধ্যে বড়দিনকে ঘিরে পোশাক রপ্তানি বাড়বে বলে আশায় ছিলেন তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা। কিন্তু রপ্তানি খাতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রভাব শুরু হওয়ায় গত নভেম্বরে প্রধান পণ্য তৈরি পোশাকের রপ্তানি কমেছে
দেশে ভরিপ্রতি ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। মঙ্গলবার বাজুসের সভাপতি এনামুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা স্বাক্ষরিত এক
অক্টোবর মাসের চেয়ে নভেম্বরে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় কিছুটা কমলেও গত বছরের নভেম্বর মাসের তুলনায় সদ্য বিদায়ী নভেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ে বেড়েছে ৫২ কোটি ডলার। নভেম্বরে প্রবাসীরা ২০৭ কোটি ৮৭
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা না মেনেই অল্পসুদে আমানত সংগ্রহ করে বেশি সুদে ঋণ দিচ্ছে ১৪ বেসরকারি ব্যাংক। এসব ব্যাংক আমানত ও ঋণের স্প্রেড (সুদহারের পার্থক্য) পরিপালন করছে না। ৫৯ ব্যাংকের তথ্য
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রভাবে বেসামাল হয়ে পড়েছে ইউরোপ। করোনা মোকাবেলায় এই মহাদেশের বিভিন্ন দেশে লকডাউনসহ নানা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। কিন্তু তাতেও কোনওভাবে নিয়ন্ত্রণে করা যাচ্ছে না ইউরোপের করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি।
বছর দুই আগে ব্যাংক খাতে মন্দঋণ ছিল প্রতি ১০০ টাকা খেলাপি ঋণের ৮৩ টাকা। আর দুই বছরের মাথায় এসে তা বেড়ে হয়েছে ৮৭ টাকা। গত দুই বছরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে এ
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ভোগব্যয় কমে যাওয়ায় বাড়তি বিনিয়োগে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিয়েছে ব্যাংক। কিছু বড় গ্রুপ ছাড়া সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মাঝে ঢালাওভাবে আর ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে না। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন
সরকার ঘোষিত সোয়া লাখ কোটি টাকারও বেশি ২১টি প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন কাঙ্খিত হারে গতি পাচ্ছে না। বিশেষ করে এই প্যাকেজের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য দেয়া প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন হার
দেশের বীমা শিল্পে দীর্ঘদিন ধরেই স্বচ্ছতা ও আস্থার অভাব। রয়েছে প্রডাক্টের সংকটও। ফলে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হয়েও বীমা দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রত্যাশা অনুযায়ী জনপ্রিয় ও