ডলার সঙ্কটে আমদানি ব্যয় পরিশোধ করতে না পারায় বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে দ্বারস্থ হয় ব্যাংকগুলো। কেন্দ্রীয় ব্যাংক তার রিজার্ভ থেকে সঙ্কটে পড়া ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করে থাকে। রিজার্ভের ওপর চাপ
ব্যাংকের মাধ্যমে আসা রেমিট্যান্স আবারো ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। বিদায়ী মার্চ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২০১ কোটি ৭৬ লাখ ডলার। এর আগে গত বছরের জুলাই ও আগস্টে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার
ঋণ যেন খেলাপি বা অনাদায়ী না হয়ে যায়, সেজন্য সতর্ক নজরদারি বজায় রাখতে বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক । রোববার (২ এপ্রিল) বাংলাদেশে ব্যাংকের সাথে বিভিন্ন ব্যাংকের শীর্ষ
রাষ্ট্রায়ত্ত ৪টি ব্যাংকের এবং একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ (এফডিআর) আটকে গেছে ২৪টি নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানে (এনবিএফআই)। এসব এফডিআর মেয়াদপূর্ণ হওয়ার পর নগদায়ন না হয়ে অধিকাংশ
রপ্তানি আয়ে ডলারের দাম আরও এক টাকা বাড়ানো হয়েছে। এখন থেকে প্রতি ডলারের বিপরীতে ১০৫ টাকা পাবেন রপ্তানিকারকরা। এত দিন যা ছিল ১০৪ টাকা। তবে অপরিবর্তিত থাকবে প্রবাসী আয়ের রেট।
রোজা ঘিরে বাজারে সব ধরনের পণ্যের দামে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। বাড়ানো হয়েছে দাম। সরবরাহ ঠিক থাকলেও ইফতার ও সেহরিতে চাহিদা বাড়ায় প্রতিকেজি গরুর মাংসের দাম ১০০ টাকা বাড়িয়ে ৭৫০ ও
ভোলায় অবস্থিত সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের (এসজিসিএল) আওতাধীন বাপেক্স শাহবাজপুর গ্যাস ক্ষেত্রের উদ্বৃত্ত গ্যাস দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শিল্প প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা হবে। উদ্বৃত্ত এই গ্যাস কম্প্রেসড করে মাদার-ডটার পদ্ধতিতে ক্যাসকেড
শুধু ফেব্রুয়ারি মাসেই খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ২৫ শতাংশের বেশি। আর ওই মাসের হিসেবে ঢাকায় চারজনের একটি পরিবারের সাধারণ খাবার খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ২২ হাজার টাকার বেশি। সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারকে এখন
ইফতারিতে ফল যেন বাঙালির নিত্য উপাদান। ফল ছাড়া যেন ইফতারি জমেই না। স্বাস্থ্যবিদরাও সারাদিন রোজা রাখার পর ভাজা-পোড়া না খেয়ে ফল-ফলাদি, জুস খাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু সব কিছুর দাম বৃদ্ধির
বাংলাদেশের পোলট্রি খাতে কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে হরিলুটের অভিযোগ তুলেছে প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। সংগঠনটির দাবি, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো গত ৫২ দিনে মুরগি ও বাচ্চার দাম বাড়িয়ে ৯৩৬ কোটি