কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে এবার অস্থির হতে শুরু করেছে মসলার বাজার। জিরা, ধনিয়া, গোলমরিচ, দারুচিনি, আদা, রসুন, পেঁয়াজ, তেজপাতার দাম কেজিতে বেড়েছে দ্বিগুণ। বিশ্ববাজারে বুকিং রেট বেড়ে যাওয়া, ভারত থেকে
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিল সময়ে তৈরি পোশাক রফতানি ৩৮ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় নয় দশমিক ০৯ শতাংশের
আবারো বেড়েছে সয়াবিন তেলের দাম। বোতলজাত সয়াবিনের দাম প্রতি লিটারে বাড়ানো হয়েছে ১২ টাকা। নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯৯ টাকা লিটার। বৃহস্পতিবার থেকেই নতুন মূল্য কার্যকর হবে বলে ভোজ্যতেল
সরবরাহ স্বল্পতার কারণে বুধবার ঢাকার বাজারে খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায় যা সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অনেক বেশি। ৮ এপ্রিল সরকার খোলা চিনির জন্য প্রতি
সরকার সর্বশেষ খুচরা পর্যায়ে প্রতিকেজি খোলা চিনির দাম ১০৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। তবে বেশিরভাগ দোকানে তা বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়। অর্থাৎ প্রতিকেজিতে ভোক্তাদের ২৬ থেকে ৩১ টাকা
উন্নয়নশীল দেশ হয়ে ওঠার পথে বাংলাদেশের মসৃণ উত্তরণ, পরবর্তীতে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে উত্তরণ লাভ এবং এর ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নের জন্য বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতা বৃদ্ধি করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
গত রমজানের আগে হঠাৎ করে বেড়ে যায় সব ধরনের মুরগির দাম। এরপর ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক করে ভোক্তা অধিদফতর মুরগির দাম কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপর রোজা শেষ হওয়ায় আগেই আবারো সব
দেশে লবণ উৎপাদন গত ৬২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিসিকের তথ্যমতে, চলতি অর্থবছরে লবণ
-বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন ও আমদানি নির্ভরতা কমাবে -প্রিমিয়াম কোয়ালিটির লম্বা ও চিকন চাল বাংলাদেশে অনেক জাতের ধান আছে। গত শতাব্দীর শুরুর দিকে প্রায় ১৮ হাজার জাতের দেশীয় ধানের তথ্য পাওয়া
পণ্য আমদানির জন্য আমদানিঋণপত্র (এলসি) খোলা হয়। এর বিপরীতে ব্যাংক বিদেশী ব্যাংকগুলোর গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। রফতানিকারক পণ্য যথাসময়ে জাহাজীকরণ করল। নিয়ম অনুযায়ী আমদানিকারকের শর্ত অনুযায়ী পণ্যমূল্য ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়।