প্রত্যেক মুমিনেরই কাম্য জান্নাত। আল্লাহ তায়ালা জান্নাতে যাওয়ার পথও আমাদের বাতলে দিয়েছেন। আর তা হলো সিরাতুল মুস্তাকিম। এ পথে গমন করতে হলে কিছু কর্ম করা আবশ্যক। মহানবী সা: নির্বিঘেœ জান্নাতে
কুফর অর্থ হলো- গোপন করা, লুকিয়ে ফেলা, আবৃত করা, অস্বীকার করা, সত্যকে গোপন করা, অন্ধকার, ঈমানের বিপরীত, ঢেকে ফেলা ইত্যাদি। পরিভাষায়- লিসানুল আরব প্রণেতার মতে, কুফর হচ্ছে অন্তর ও জিহ্বার
মানুষ অগোছালো কোনো কিছুই পছন্দ করে না। কারণ এটি মানুষের স্বভাববহির্ভূত। মৃত্যু-পরবর্তী জীবনটা যেহেতু বেশ অগোছালো তাই সুরম্য ও সুবিস্তর গোছালো পৃথিবী রেখে মানুষ কিছুতেই মৃত্যুপরবর্তী জীবনে পাড়ি জমাতে চায়
জীবিকা অন্বেষণ ও উপার্জন মানব জীবনের জন্য একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মানুষকে নিজের জীবিকা নিজের হাতে পরিশ্রম করে উপার্জন করতে হবে। কেননা, স্থবিরতা ও হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকার জীবন মৃত্যুর
মানুষ শব্দের উৎপত্তিগত অর্থই হচ্ছে ভুল। অর্থাৎ মানুষ মাত্রই ভুল করবে- এটিই স্বাভাবিক। আর এ জন্যই একজন মুমিনের ভুল সংশোধন করে দেবে অপর একজন মুমিন, যা গুরুত্বের সাথে মহান আল্লাহ
একজন নারী- সে কখনো জননী, ভগ্নী, জীবনসঙ্গিনী, কন্যা। ইসলামে নারীসম্রাজ্ঞী, বীরাঙ্গনা, লাবণ্যময়ী মুসলিমাহ। প্রায় দেড় হাজার বছর আগে নারীর সম্মান ও ন্যায়সঙ্গত অধিকারের সার্টিফিকেট আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর হাবিব রাসূল
হজরত আলী রা: যখন মুসলিম জাহানের শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিলেন, সে সময়ে একবার তাঁর ঢাল চুরি হলো। চুরি করল একজন ইহুদি। হজরত আলী রা: আদালতের শরণাপন্ন হলেন। কাজী (বিচারপতি) খলিফা হজরত
মুসলিম উম্মাহর অধিকাংশ ইমামদের মতে জুমার পূর্বের সুন্নত হলো সুন্নতে মুআক্কাদা৷ ইমাম ইবনে রজব হাম্ভলি (রা.) ‘ফাতহুল বারী’তে এ মাসআলা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন৷ তিনি লিখেন, ইমামরা এ বিষয়ে মতানৈক্য
আল্লাহ তায়ালা তাঁর প্রিয় বান্দাদের পরকালে চিরস্থায়ী বসবাসের জন্য যে পরম সুখের জায়গা নির্ধারণ করে রেখেছেন তার নামই হলো জান্নাত। যে জান্নাত সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘সেখানে তোমাদের মন যা
হে আল্লাহর মেহমানগণ! আল্লাহর পক্ষ থেকে মুসলিম মিল্লাতের নেতা, মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইবরাহিম আ:-এর ডাকে আল্লাহর ঘর তথা বাইতুল্লাহ, ওয়াদিল মুকাদ্দাস বা পবিত্র উপত্যকা মক্কা-মদিনায় বেশ কিছু দিন বেরিয়ে