মানবতার বন্ধু, মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ যিনি বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ সা:-এর জীবন ও আদর্শের অসংখ্য দিকের মধ্যে অন্যতম হলো ‘ক্ষমা’। মানুষ বরাবরই প্রতিশোধপরায়ণ মানসিকতার হয়ে থাকে। নেতিবাচক যা নিজের সাথে ঘটে,
ইসলামে মোহর শব্দের অর্থ হলো বিয়ের সময় কনের দাবিকৃত অর্থ বা সম্পদ, যা বর অথবা বরের পিতার পক্ষ থেকে কনেকে দিতে হয়। এটি পরিশোধ করা ফরজ; যা পরিশোধ করতে স্বয়ং
স্বাভাবিকভাবে একজন শিশু দুই আড়াই বছর বয়স থেকে একটু আধটু কথা বলে। ছোট ছোট বাক্য বলতে পারে। ইসলামের ইতিহাসে এমন কতক শিশু আছে, যারা আল্লাহর হুকুমে নবজাতক অবস্থায় কথা বলেছিল!
আজকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে ফেসবুককে আমরা বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। এর সাথে অন্য দিকগুলোর দিকে কমবেশি হামেশাই লেগেই আছি। অফলাইন বলুন আর অনলাইন বলুন, জন্মদিনকে আমরা ভাইরাসের মতো করেই দেখছি।
(প্রথম অংশ) আল্লাহ তায়ালা বিশ^বাসীকে দুই প্রকার উপাধিতে ভূষিত করেছেন। একটি ইতিবাচক অপরটি নেতিবাচক। ইতিবাচক উপাধিতে যারা ভূষিত হয়েছেন, তারা আল্লাহর দৃষ্টিতে মহান ও মহা সফল অর্থাৎ চিরস্থায়ী জীবনে জান্নাতবাসী।
পিতা-মাতার জন্য সবচেয়ে আপন হলো সন্তান। আর সন্তানের জন্য সবচেয়ে আপন হলো পিতা-মাতা। পিতার-মাতার জন্য সন্তান শ্রেষ্ঠ নিয়ামত, তদ্রƒপ সন্তানের জন্যও পিতা-মাতার শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। সুতরাং সন্তানকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলা, সুশিক্ষায়
আপনি পরিণত বয়সে উপনীত হয়েছেন। বিয়ে করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছেন। মেয়ে দেখার জন্য বিভিন্ন জায়গায় ছোটাছুটি করছেন। আপনাকে মোবারকবাদ! বিয়ে ভুবনে আপনাকে স্বাগতম! আপনি সফলতার সাথে কিভাবে মেয়ে দেখবেন, আজকে
রাসূলে আকরাম সা: শিশুদের খুব ভালোবাসতেন, আদর করতেন, চুমু খেতেন- এমনকি সালামও দিতেন। সত্য কৌতুক করতেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে রসিকতাও করতেন। তিনি তাঁর আদরের নাতিদ্বয় হজরত হাসাহ ও হোসাইন রা:কে
সৃষ্টির সেরা জীব তথা আশরাফুল মাখলুকাত। পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতেই ইসলামের আবির্ভাব। অশান্তি, অন্যায়, অত্যাচার, দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, জুলুম, নির্যাতন ইসলাম কখনো সমর্থন করে না। ইসলাম অন্যায়, অবিচারকে কখনো আশ্রয় দেয় না
বিশ্বনবী সা: ছিলেন ইনসানে কামিল বা পরিপূর্ণ একজন মহামনীষী। তিনি ছিলেন উন্নত চরিত্রের অধিকারী ও সব সুকৃতির আধার। সততা, ন্যায়পরায়ণতা, মানবিকতাসহ সব সৎগুণের সমবেশ ছিল তাঁর মহান চরিত্রে। তিনি ছিলেন