কুরআন ও রমজানের পরস্পরের মধ্যে বেশ গভীর সম্পর্ক রয়েছে। রমজানকে কুরআন নাজিলের মাস হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। অবশিষ্ট মাসগুলোর তুলনায় এ মুবারক মাসে কুরআন বেশি পড়া ও শোনা হয়। ইমাম
‘দুর্ভোগ প্রত্যেকের, যে পশ্চাতে ও সম্মুখে লোকের নিন্দা করে।’ (সূরা হুমাজাহ-১) অর্থাৎ যারা সমালোচনা করে, নিন্দা করে, গিবত করে, তাদেরকে এই আয়াতে আল্লাহ তায়ালা কঠিন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। আইয়ামে জাহিলিয়া যুগে
আমাদের সমাজে অন্যায় অপরাধ অত্যচার জুলুম অনেক বেশি বেড়ে গেছে। মানুষ ভুলে গেছে পরকাল ও জাহান্নামের আগুনকে। অন্যায় অপরাধ ও জুলুমের কারণে আগে বহু জাতিকে আল্লাহ তায়ালা ধ্বংস করে দিয়েছেন,
হজ ইসলামের অতিগুরুত্বপূর্ণ একটি ফরজ ইবাদত। যা পালন করার উদ্দেশ্যে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসে অসংখ্য মানুষ জমায়েত হয় কাবা শরিফের চার পাশে। এ হজব্রত পালন করার জন্য প্রতিটি মুসলমান
পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সময় ভূমিকম্প হয়, যার মাত্রা কখনো বেশি, কখনো কম থাকে। ভূমিকম্পের যে দৃশ্য আমাদের চোখে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলে দৃষ্ট হয় আসলে তা মানুষের জন্য আল্লাহর পক্ষ
বাকশক্তি আল্লাহর দেয়া অন্যতম বড় নিয়ামত। এ নিয়ামতের কদর করে কথা বলতে হবে জেনে-বুঝে ও হিসাব করে। মুখ আছে বলেই সব কথা বলা যাবে না। কারণ, মানুষের প্রতিটি কাজকর্ম ও
উম্মুল মু’মিনিন হজরত হাফসা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, চারটি আমল রাসূলুল্লাহ সা: নিয়মিত করতেন, কখনো ত্যাগ করতেন না। আমলগুলো হলো- ১. আশুরার রোজা; ২. রমজানের শেষদশকের ইতিকাফ; ৩. প্রতি
পবিত্র রমজান মাস আমাদের মাঝ থেকে চলে গেছে। যে মাসে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সিয়াম সাধনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনে আরাধনা করেছেন। অনেকেই আছে রমজান মাস এলে রোজা রাখি; কিন্তু
মানবজীবনটা যাতে ভোগের মোহকে মিটিয়ে দিয়ে ত্যাগের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়, মনুষ্যসমাজ যাতে আদর্শিক মানদণ্ডের ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়, সে জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা মুসলমানের ওপর মাহে রমজানের রোজাকে ফরজ করেছেন। তবে
সুদ উর্দু শব্দ। আরবি ভাষায় সুদের প্রতিশব্দ রিবা। বাংলাভাষায় ‘সুদ’ শব্দটি যেমন সুপরিচিত, তেমনি আরবি ভাষায়ও ‘রিবা’ শব্দের ব্যবহার বহুল প্রচলিত। রিবার আভিধানিক অর্থ বৃদ্ধি, আধিক্য, পরিবর্ধন, বেশি, স্ফীত, ইত্যাদি।