‘ইয়াওমুল জুমা’ সপ্তাহের সেরা মহিমান্বিত দিন। আল্লাহ তাআলার কাছে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ দিন এটি। কোরআন-সুন্নাহর বর্ণনায়ও ওঠে এসেছে জুমার দিনের অপরিসীম গুরুত্ব ও তাৎপর্য। এ দিনটির রয়েছে বিশেষ কিছু আমল। সেই
হজ মূলত একটি প্রেমময় সফর। এটি আল্লাহর সাথে বান্দার সম্পর্ক উন্নয়নের অভিযাত্রা। পার্থিব জীবনে স্রষ্টাকে দেখা, তার সান্নিধ্য লাভ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। এ জন্য তাদের হৃদয়ের আকুলতা, প্রেম-উচ্ছ্বাসের অভিব্যক্তি
কলম আল্লাহর সেরা সৃষ্টি। তিনি মানবজাতিকে ‘জ্ঞান’ ও ‘হিকমাহ’ শিক্ষা দেয়ার জন্য শিক্ষার সাথে সাথে শিক্ষা উপকরণও সৃষ্টি করেছেন। কলম শিক্ষা উপকরণগুলোর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বপ্রথম। জ্ঞান-বিজ্ঞান, তথ্যাবলি ও উপাত্তগুলো
সমগ্র পৃথিবী যখন পাপ পঙ্কিলতার অতল গহ্বরে নিমজ্জিত ছিল, পাশবিকতা আর আস্ফালন ব্যাপকহারে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছিল, হত্যা লুণ্ঠন মানুষের কাছে স্বাভাবিক ব্যাপার ছিল, কন্যা সন্তান জন্ম নেয়া ছিল মানহানির কারণ।
‘সুবহানাল্লাহ’ হলো, আল্লাহর তাসবিহ বা পবিত্রতা বর্ণনা করা। তাসবিহ বলতে সকাল-বিকাল, সালাতে, প্রাত্যহিক কথাবার্তায় আল্লাহর তাসবিহ ‘সুবহানাল্লাহ’ তথা আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করা। এই পবিত্রতা বর্ণনা করার অর্থ কি আর কেনই
এমন অনুভূতি কতই না সুন্দর- বান্দা জমিনে মাথা নুইয়ে ফিসফিস করে কিছু বলছেন আর আসমানের মালিক তা কান পেতে শুনছেন, সুবহান আল্লাহ। এই অনুভূতিটি পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই সালাতে দাঁড়াতে
আমরা অনেকেই কুরআন পড়তে না পারলেও কুরআনের জন্য আমাদের অন্তরে সর্বোচ্চ সম্মান, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার বিন্দুমাত্র কোনো ঘাটতি নেই। সালাত পড়ার জন্য কিছু সূরা মুখস্থ আছে। কুরআনখানি করে তার সওয়াব
ফাজালা ইবনে উবাইদ রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: একটি লোককে নামাজে প্রার্থনা করতে শুনলেন। সে কিন্তু তাতে আল্লাহর প্রশংসা করেনি এবং নবী সা:-এর ওপর দরুদও পড়েনি। এ দেখে
আল্লাহ সৃষ্টির উন্মেষ ঘটান এবং পরবর্তীকালে তাঁর ইচ্ছামতো তাকে জটিল ও বৈচিত্র্যময় করে তুলেন। নিম্নবর্ণিত আয়াতগুলো থেকে একটি বিষয় পরিষ্কার যে, ‘সৃজনশীল ক্রমবিকাশ’ আল্লাহর অন্যতম প্রধান সৃষ্টিকৌশল। যার গতিপথ আল্লাহর
পৃথিবীর বুকে কাফেররা যাচ্ছেতাই করে চলেছে। নিজেদের মনমতো জীবনযাপন করছে। আল্লাহ তায়ালার আদেশগুলো মানছে না ও তার নিষেধগুলোর তোয়াক্কা করছে না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তারা মহান আল্লাহর অবাধ্যতা ও নাফরমানির