ইসলামী ঘরানার পরিবার থেকে দ্বীন নিয়ে বেড়ে ওঠা অতি সহজ। বৈরী পরিবেশ থেকে দ্বীন নিয়ে বেড়ে ওঠা একটু কঠিন। আমাদের দেশে বড় বড় আলেম হয়ে যারা গড়ে উঠেছেন, তাদের অধিকাংশ-আলেম
মানুষের মন-মনন অল্পতে অনেক কিছু পেতে চায়। বিশেষ করে যেগুলোর লাভ-লভ্যাংশ সরাসরি ধরা-ছোঁয়া যায় না। চোখে দেখা যায় না। সেগুলোর ক্ষেত্রে তো বনি আদম সময়-শ্রম ব্যয়ে কৃপণতার একেবারে শীর্ষে। তাই
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কুরআনুল কারিমে ইরশাদ করেন- ‘আর যে কেউ আল্লাহর হুকুম এবং তাঁর রাসূলের হুকুম মান্য করবে, তাহলে যাদের প্রতি আল্লাহ নেয়ামত দান করেছেন, সে তাঁদের সঙ্গী
হজের ইবাদত কী চমৎকার! এর মুহূর্তগুলো কী মহামূল্যবান! সময়গুলো কতই না পরিশুদ্ধ! এর লক্ষ্যগুলো কতই না উপকারী! হাজীরা এতে ক্ষণস্থায়ী পার্থিব সামগ্রী, উপকরণ ও ভোগ-বিলাস থেকে মুক্ত থেকেছেন। নিজেদের ইচ্ছা
‘লাওহে মাহফুজ’ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সংরক্ষণ ফলক। কুরআন ও হাদিসে এই আরবি শব্দটির প্রয়োগ বিদ্যমান। লাওহে মাহফুজের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত তাফসিরবিদ আল্লামা ইবনে কাসির বলেন, ‘এটি উচ্চ পরিষদ কর্তৃক সংযোজন,
দোয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এর মাধ্যমে আল্লাহর সাথে বান্দার বিশেষ সম্পর্ক তৈরি হয়, আল্লাহর প্রতি বান্দার অন্তরে আনুগত্য ও বিশ্বাসের পাহাড় গড়ে ওঠে, সৃষ্টিকর্তার প্রতি আস্থাশীলতা এবং তাঁর মহান শক্তির
আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ সা: বলেছেন, ‘দোয়াই ইবাদত’। আল্লাহ তায়ালা মানুষ সৃষ্টি করেছেন। মানুষের প্রয়োজনীয় অনেক কিছু মানুষ না চাইতেই আল্লাহর কাছ থেকে পেয়ে থাকে। এটি আল্লাহর অশেষ রহমত।
হজ মূলত একটি প্রেমময় সফর। এটি আল্লাহর সাথে বান্দার সম্পর্ক উন্নয়নের অভিযাত্রা। পার্থিব জীবনে স্রষ্টাকে দেখা, তার সান্নিধ্য লাভ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। এ জন্য তাদের হৃদয়ের আকুলতা, প্রেম-উচ্ছ্বাসের অভিব্যক্তি
দান-সাদকা একটি মহান ইবাদত। সাদকাদাতার ইহ ও পরকালীন সম্মান ও গৌরব বৃদ্ধি করে এবং বিপদাপদ দূর করে। হায়াত বৃদ্ধি করে। যেসব ইবাদতের অসংখ্য পুরস্কারের কথা কুরআন-হাদিসে উল্লেøখ রয়েছে- দান-সাদকা তার
হজ ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ রোকন বা স্তম্ভ। আরবি ভাষায় হজ শব্দের অর্থ জিয়ারতের সঙ্কল্প করা। যেহেতু খানায়ে কাবা জিয়ারত করার উদ্দেশ্যে মুসলমানরা পৃথিবীর চার দিক থেকে নির্দিষ্ট কেন্দ্রের দিকে চলে