শ্রমজীবী মানুষের জীবন যখন বৈষম্যের বেড়াজালে বন্দী হয়ে পড়ে, কল-কারখানা ও ফ্যাক্টরির অসহনীয় পরিবেশে যখন জীবন তাদের জর্জরিত হয়ে পড়ে, মুক্ত স্বাধীন জীবনের শৃঙ্খল থেকে বের হতে পারছে না, তখন
বিয়ে মানবজীবনের এক অপরিহার্য অংশ। মানব প্রজন্মের সুরক্ষা, সুষ্ঠু ও সুস্থ পরিবার গঠন এবং সামাজিক শান্তি-শৃঙ্খলার জন্য বিয়ে এক নির্বিকল্প ব্যবস্থা। সমাজের একক হচ্ছে পরিবার। বিয়ের মাধ্যমেই এই পরিবারের ভিত
মানবজাতির জন্য আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামতসমূহের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে সময়। মানবজীবনে সময়ের গুরুত্ব অপরিসীম। সময়ের গুরুত্ব বোঝাতে মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন স্থানে বয়ান পেশ করেছেন। একাধিক স্থানে তিনি
হিজরি ক্যালেন্ডার অনুসারে দশম মাস হলো ‘শাওয়াল’ মাস। রমজানের পরপরই আগমন ঘটে শাওয়াল মাসের। এ মাস আমল ও ইবাদতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ মাসটি কিছু বৈশিষ্ট্য ও মর্যাদার দাবি রাখে,
মক্কা ও মদিনার পর জেরুসালেমের আল-আকসা মসজিদকে ইসলামের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় স্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রতি বছর ফিলিস্তিন এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে হাজার হাজার মুসলিম আসেন এই মসজিদ
আজ ১৮ এপ্রিল, মঙ্গলবার দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল কদর বা শবে কদর। এই রাত মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত মহিমান্বিত একটি রাত। প্রতিবছর পবিত্র রমজানের ২৬ তারিখ দিবাগত রাতে শবে কদর পালন
লাইলাতুল কদর বা শবেকদর বলা হয়, রমজানের এমন একটি মহিমান্বিত রজনীকে; যাকে মহান প্রভু হাজার মাসের চেয়ে ইবাদতের জন্য উত্তম বলে ঘোষণা করেছেন এবং এই সময়েই রাসূল সা:-এর প্রতি কুরআনের
পবিত্র রমজানকে দশক হিসেবে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম দশক রহমত, দ্বিতীয় দশক মাগফিরাত ও তৃতীয় দশক নাজাত। রমজানের প্রতিটি মুহূর্তই অতি মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ। তবে শেষ দশকের গুরুত্ব
একজন মালীর জন্য বাগানের প্রতিটি ফুল যেমন অসাধারণ গুরুত্বের হয় ঠিক তেমনি রোজাদারের জন্য রমজানের প্রতিটি দিন স্পেশাল। শুধু খাদ্য ও পানীয় থেকে মাহরুম থাকার নাম রমজান নয়; বরং রমজান
সৃষ্টির শুরু থেকে আল্লাহর নির্ধারিত প্রতি বছরে ১২ মাসের মধ্যে পবিত্র রমজান মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন- ‘আমি এ কুরআনকে নাজিল করেছি কদরের রাত্রিতে; কদরের রাত্রি