রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বেসিক ব্যাংকের বড় খেলাপিরা এক সময় ব্যাংকটিকে এড়িয়ে চলতেন। কিন্তু তারা আবার ব্যাংকটির সঙ্গে লেনদেনে ফিরতে চান। মূলত বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ নীতিমালার আলোকে সুবিধা নিয়েই তারা ব্যাংকটিতে ফিরতে
করোনায় ব্যাংকের লেনদেন অর্ধেকে নেমে গেছে। ব্যবসাবাণিজ্য স্থবির হয়ে যাওয়ায় লেনদেনের ওপর বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে। ব্যাংকে নগদ জমা ও উত্তোলন কমে গেছে। একই সাথে কমে গেছে এটিএম কার্ডের মাধ্যমে
বইয়ের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার ‘বাংলাবাজার’। ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি শেষে গত ৩১ মে থেকে প্রকাশনা সংস্থাগুলো খুলেছে। কিন্তু এত দিনের পরও ফেরেনি সেখানকার আগের কেনাবেচার গতি। বিক্রি নেই। কেউ
করোনায় চলতি অর্থবছরে ছয় রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মামলা নিষ্পত্তির লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে দেয়া হয়েছে। গত ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে এই ব্যাংকগুলোর জন্য মামলা নিষ্পত্তির লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়েছিল চার হাজার ৭২০টি; কিন্তু চলতি অর্থবছরে
বিদেশী ঋণ নেয়ার ক্ষেত্রে সরকারি খাতকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে বেসরকারি খাত। গত ৫ বছরের ব্যবধানে বেসরকারি খাতে ৬৩ শতাংশ বিদেশী ঋণ বেড়েছে। সরকারি খাতে এই বৃদ্ধির হার ৫৬ শতাংশ। গত বছর
গত দুই মাসে বাংলাদেশের প্রবাসীদের পাঠানো রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স দেখে আত্মতৃপ্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে সর্তক করে দিয়ে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বিদেশের শ্রমবাজারের পরিস্থিতি এখনও অনিশ্চিত এবং প্রবাসী শ্রমিকরা সম্ভবত
অর্থবছরের প্রথম মাসে রাজস্ব আদায়ে ধস নেমেছে। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত ছিল ১৯ হাজার ৩৭৮ কোটি টাকা। কিন্তু এই
দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ঠেকাতে মোটরসাইকেল শিল্পে ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা পুনর্বহালের সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। অন্যদিকে ভ্যাট অব্যাহতি না দিলে নতুন বিনিয়োগ আসবে না, পাশাপাশি এই
বিশ্বজুড়ে দীর্ঘসময় ধরে চলমান করোনা মহামারীর কারণে বাংলাদেশের চামড়া শিল্পখাতের বড় ধরনের সংকট- এখন মহাসংকটে পরিণত হয়েছে। সব মিলিয়ে এ বছরে বাংলাদেশের চামড়া শিল্পখাত কম করে হলেও ৩০ কোটি ডলারের
এক বছরে জনতা ব্যাংকের খেলাপি ঋণ প্রায় অর্ধেকে নামিয়ে আনার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এই হিসাবে জনতা ব্যাংকে খেলাপি ঋণ কমাতে হবে ৯ হাজার কোটি টাকা। গেল অর্থবছরে (২০১৯-২০) রাষ্ট্রায়ত্ত