দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে চলছে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ। এক্ষেত্রে প্রকল্প বাস্তবায়নে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে পদে পদে নানা ভুল-ত্রুটি আর গাফিলতি। অনিয়ম-দুর্নীতিও চলছে দেদার। ফলে বেড়ে যাচ্ছে প্রকল্পের ব্যয়। সঙ্গত কারণেই বাড়ছে
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক জোট রিজিওনাল কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপে (আরসিইপি) যোগ দিতে চায় বাংলাদেশ। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে বলা হয়েছে। পৃথিবীর জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ এবং ৩০ শতাংশ জিডিপি
অবৈধ আয়ের দুষ্টচক্র না ভেঙ্গে শুধু কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়া অর্থনীতির জন্য সুফল আনবে না। এ ধারা অব্যাহত থাকলে অর্থনীতির জন্য লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে
বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ১৯৬ কোটি ২৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। যা গত বছরের জানুয়ারি মাসের চেয়ে প্রায় ২০ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ তথ্যে এ
করোনা ভাইরাস সংক্রমণের মধ্যে তৈরি পোশাক খাতে তিন লাখ ৫৭ হাজার শ্রমিক চাকরি হারিয়েছেন, যা এই খাতের মোট শ্রমিকের ১৪ শতাংশ। একই সময়ে বন্ধ হয়েছে ২৩২ গার্মেন্টস। এর মধ্যে বিজিএমইএর
সৌদি আরব থেকে ১৭ বছর পর পাকাপাকিভাবে বাংলাদেশে ফিরে মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন দেখতে পান, স্বজনদের কাছে এত বছর ধরে তিনি যে টাকাপয়সা পাঠিয়েছিলেন, তা বেহাত হয়ে গেছে। দেশে ফিরে গ্রামের বাড়িতে
বৈশ্বিক করোনার থাবায় একের পর এক বিপর্যস্ত হচ্ছে দেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাকশিল্প। বিশ্বব্যাপী করোনা ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে অর্ডার বাতিল ও স্থগিত শুরু হয়। এবার নতুন করে
দেশে প্রায় সব ভোগ্যপণ্যেই ভেজাল- সাধারণ মানুষের ধারণা এমনই। বিভিন্ন গবেষণাতেও এ ধারণার সত্যতা প্রমাণিত। শিশুখাদ্য, প্রসাধন সামগ্রী, এমনকি জীবন রক্ষাকারী ওষুধেও ভেজাল। প্রতিবছর প্রায় ৪৫ লাখ মানুষ খাদ্যে বিষক্রিয়ার
দেশের শেয়ারবাজারে চাঙ্গাভাব অব্যাহত রয়েছে। গতকাল সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে
বৈশ্বিক মহামারী বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে। দেশে দেশে এই সংকট তীব্র হচ্ছে। বেশির ভাগ দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) সংকোচন হবে বলে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো পূর্বাভাস দিয়েছে। করোনা-খড়গে কর্মহীন