নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে প্রকৃত তথ্য আড়ালসহ বিভিন্ন ধরনের কারসাজির মাধ্যমে কিছু গ্রাহকের পকেটে হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে দিয়েছে সরকারি মালিকানাধীন ৪ বাণিজ্যিক ব্যাংক। মাত্র ৬৯ গ্রাহকের পকেটেই তুলে
চলতি বছরের ১২ আগস্ট পর্যন্ত ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের নিট ঋণ ছিল ৮ হাজার ৪২২ কোটি টাকা। আর গত ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নিট ঋণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৩৩ কোটি টাকা।
করোনাভাইরাসের অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় বিদেশি লেনদেন সংক্রান্ত নীতিমালায় দেওয়া বিভিন্ন ছাড়ের মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত জীবন রক্ষাকারী ওষুধ ও চিকিৎসাসামগ্রী আমদানির ক্ষেত্রে
তিন মাসে বিদ্যুতের ভর্তুকি ব্যয় ২৩ শ’ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। মে, জুন ও জুলাই- এই তিন মাসে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিউবি) ভর্তুকিবাবদ দুই হাজার ৩৬৩ কোটি টাকা ছাড় করেছে
করোনা সংকটে সাধারণ ছুটির সময় ডিজিটাল প্ল্যাটফরম মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন ব্যাপক হারে বাড়ে। এ ছাড়া রপ্তানিমুখী কারখানার শ্রমিকদের বেতন ও করোনাকালীন বিভিন্ন সরকারি সহায়তা মোবাইল ব্যাংকিংয়ে দেওয়া হয়। এর ফলে
ব্যাংকের বেশির ভাগ মেয়াদি ঋণই গত জানুয়ারি মাস থেকে আদায় হচ্ছে না। এতে ঋণের ওপর অর্জিত সুদ পুনঃবিনিয়োগ হিসেবে খাতায় যুক্ত হচ্ছে। এভাবে ব্যাংক ঋণের প্রবৃদ্ধির বড় একটি অংশ সঞ্চিতি
পেঁয়াজের আমদানির তথ্য নিয়ে তদারকি জোরদার করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত কয়েক মাসে কী পরিমাণ আমদানির জন্য ঋণপত্র স্থাপন (এলসি ওপেন) করা হয়েছে, কী পরিমাণ আমদানি করা হয়েছে, কারা আমদানি করেছেন,
দেশে খাতাকলমে কোটিপতি ২৪ হাজার ২২০ জন। তারা দেশের ব্যাংকগুলোতে কোটি টাকার বেশি অর্থ জমা রেখেছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাংক টাকা জমা রাখার অর্থ এটি সরকারের নজরে দেওয়া। প্রকৃতপক্ষে কোটি টাকার
সারাবিশ্বের মানুষকে মারাত্মক পর্যুদস্ত অবস্থায় ফেলেছে করোনা ভাইরাস। এ মহামারী ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে সব দেশের অর্থনীতিতে বিষাক্ত ছোবল হেনেছে। সেই ছোবলে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে যেসব খাত সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর নিয়োগের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ এ পদে নিয়োগ দেওয়া হয় সরকারের পছন্দ মাফিক। এ জন্য কেন্দ্রীয়