চলমান বৈশ্বিক মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে হোঁচট খেয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। এর প্রভাব পড়েছে রাজস্ব আহরণে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সেই পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই তৈরি হচ্ছে আগামী বাজেট।
অন্য দেশের সঙ্গে ব্যবসার সংযোগ রয়েছে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো প্রয়োজনীয় খরচ মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই এখন এক লাখ ডলার বিদেশে পাঠাতে পারবে। এতে আমদানিনির্ভর ব্যবসা করেন ও কাঁচামালের বড় অংশ
একটি অনিশ্চিত পরিস্থিতি পার করছে বিশ্ব। এর প্রভাব রয়েছে দেশের অর্থনীতিতেও। কোভিড ১৯-এর কারণে সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকগুলো বর্তমানে বেশ খানিকটা ভঙ্গুর। বিশেষ করে রপ্তানি-আমদানির চিত্র অনেকটা স্থবির রয়েছে। রপ্তানি আয়ে
এ বছর ধানের উৎপাদন কম হওয়ায় ঘাটতি পূরণ করতে ভারত থেকে কয়েক লাখ টন চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ। ভারতের সাথে এখন পর্যন্ত আড়াই লাখ টন রফতানির চুক্তি চূড়ান্ত হয়েছে। এর
করোনার কষাঘাতে রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত পোশাক খাত ওলটপালট হয়ে যায়। মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে ক্রয়াদেশ (অর্ডার) বাতিল হওয়ার খবর আসতে থাকে। শেষ পর্যন্ত প্রায় ৩০০ কোটি ডলারেরও বেশি ক্রয়াদেশ
এক সময় তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে আখ্যায়িত হওয়া বাংলাদেশ কোটি কোটি মানুষের শ্রমের ঘামে সেই অপবাদ ঝেড়ে মুছে আজ বিশ্বের ৪১তম বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ আজ নিম্ন
বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাস নিয়ে অজানা আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল পৃথিবীজুড়ে। সারা পৃথিবীর মানুষের মধ্যে তৈরি হয়েছিল অনিশ্চয়তা। বিশ্ব অর্থনীতি স্থবির হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় মানুষের জীবন ও অর্থনীতির চাকা সচল
আমনের ভরা মৌসুম চলছে। তবুও সব ধরনের চালের দাম বেড়েই চলছে। ইতোমধ্যে ৫০ হাজার টন চাল চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছেছে। জানুয়ারির মধ্যে আসছে আরো দেড় লাখ টন। এ অবস্থায় প্রশ্ন
তৈরী পোশাক কারখানার শ্রমিকরা আবার নগদ অর্থে বেতন গ্রহণপ্রক্রিয়ায় ফিরে যাচ্ছেন। এর আগে সরকারি প্রণোদনা থেকে বেতন পাওয়ার জন্য শ্রমিকরা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বেতন নিলেও সেই হার হ্রাস পেতে শুরু
সর্বোচ্চ ১৪ শতাংশ সুদ ধার্য করে নতুন একটি প্রণোদনা প্যাকেজ আসছে। এই প্যাকেজের আকার নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। করোনার প্রভাব মোকাবেলায় দেশের কুটির, ক্ষুদ্র ও ছোট উদ্যোক্তাদের