সব সরকারি কার্যক্রমে একটি অভিন্ন মোবাইল ক্যাশ আউট চার্জ নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এই চার্জ হচ্ছে শতকরা ৭০ পয়সা (শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ)। অর্থ্যাৎ, ১০০ টাকায় ক্যাশ আউট চার্জ হবে
ইউরোপসহ বহির্বিশ্বে করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ চলছে। এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী খাতগুলোয়। এর মধ্যে অনেক ক্রেতা ক্রয়াদেশ আপাতত স্থগিত রাখার পরামর্শ দিচ্ছে। আবার কিছু ক্রেতা তাদের আউটলেট
করোনা ভাইরাসে পোশাক খাতের সংকটময় সময়ে সরকার সবচেয়ে বেশি সুবিধা দিয়েছে। এ খাতের উদ্যোক্তারা নামমাত্র সুদে ঋণ পেয়েছেন। পোশাক খাতের মালিকরা অবশ্য আরও ঋণ চেয়েছিলেন। সরকার তাতে সায় দেয়নি। ঋণের
অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটিরশিল্পে ঋণ বিতরণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মানছে না ব্যাংকগুলো। নির্ধারিত ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে দুই দুইবার সময় দেয়া হয়েছিল ব্যাংকগুলোকে। কিন্তু সময় বাড়িয়েও
সিএলসি পাওয়ার কোম্পানি। মায়িশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠানটি ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে নিয়েছে ১ হাজার ১৯১ কোটি টাকা ঋণ। ঢাকার সংসদ সদস্য আসলামুল হকের এ কোম্পানি একক ঋণগ্রহীতা সীমা লঙ্ঘন করে বাগিয়ে নিয়েছেন
দেশের অর্থনীতির দ্রুত উন্নয়নে শিল্পায়নের বিকল্প নেই। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর এ উপলব্ধি থেকেই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারও বলে আসছে, তারা দেশজুড়ে শিল্পবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায়। চায়
পুঁজিবাজারে ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থের প্রবাহ বাড়াতে নীতিমালা শিথিল করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গঠন করা হয়েছিল প্রতিটি ব্যাংকের জন্য ২০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল। বলা হয়েছিল, এ তহবিল থেকে পুঁজিবাজারে যে পরিমাণ
করোনা সংকটে বিপর্যস্ত দেশের অর্থনীতি। নানা সংকটে ধুঁকছে ব্যাংক খাত। ঋণের কিস্তির টাকা ফেরত দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থেকে গ্রাহকদের রেহাই দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন ঋণ বিতরণ বেড়েছে অনেক কম হারে। আয়হীন
এজেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে যে পরিমাণ আমানত গ্রহণ করা হচ্ছে তার মাত্র ১০ ভাগ বিতরণ করা হচ্ছে। কোনো কোনো ব্যাংক এক টাকাও বিতরণ করছে না। এ নিয়ে এজেন্টদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ
আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক বৈঠকে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে ১০টি দেশে অর্থ পাচার হয়ে থাকে। এই দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে- কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, কেইম্যান