রসুনের তেল আমাদের জন্য অনেক উপকারী। এই তেল অতিরিক্ত চুল পড়া নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। কারণ, রসুনের মধ্যে রয়েছে সালফার, অ্যালিসিন, সেলেনিয়াম এবং ফ্ল্যাভোনয়েড্স। তা চুলের গোড়ায় পুষ্টি জোগায়। মাথার ত্বকের
চুল পড়া কিংবা চুলের অন্যান্য সমস্যা নিয়ে আমাদের অনেককেই ভুগতে হয়। অনেক নামী-দামী ট্রিটমেন্ট বেছে নিয়েও উপকার পান না অনেকে। এরকম ক্ষেত্রে আপনার জন্য রয়েছে আশ্চর্য এক উপাদান। বলছি পেয়ারা
সজনে পাতার শাক ও ভর্তা খাননি এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। তবে সজনে পাতার গুঁড়ো দিয়ে চা, এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে রোগ-বালাইয়ের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। এই
বয়স ত্রিশ পার হলেই ধীরে ধীরে ছাপ পড়তে শুরু করে আমাদের ত্বকে। তখন চোখের নিচ খানিকটা কুঁচকে যায় তো গালের চামড়ায় ঢিলে ভাব আসে। এরকম অনেক সমস্যা কাঠবাদাম কাঠবাদাম বয়স
ব্যস্ততার কারণে অনেকেই প্রতিদিন রান্না করতে পারেন না। এ কারণে তাদের অনেকেই রান্না করো খাবার ফ্রিজে রাখেন। যাতে করে কয়েক দিনের জন্য রান্না থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে খাবার সংরক্ষণ
সুগন্ধি মসলা হিসেবে দারুচিনির জনপ্রিয়তা সব সময়েই। বাড়িতে মাংস রান্না হোক, বিরিয়ানি কিংবা পায়েস, তাতে সুগন্ধি ও স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা হয় দারুচিনি। এটি কেবল স্বাদ ও সুগন্ধিই বাড়ায় না,
অনেকেই গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি খেতে পছন্দ করেন। ঘি শুধু স্বাদে এবং গন্ধে অতুলনীয় নয়, এর স্বাস্থ্যগুণও অনেক। রান্নার স্বাদ বৃদ্ধিতে ঘি’য়ের জুড়ি নেই। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন,
তুলসী পাতার গুণের শেষ নেই। ভেষজ গুণের জন্য প্রাচীন ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসাতেও এই উদ্ভিদটিকে এত বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। অনেকেই হয়তো তুলসী পাতা বহুবার চিবিয়েছেন, কিন্তু প্রতিদিন খালি পেটে এক
ব্যস্ত জীবনযাপনে খাবারের ক্ষেত্রেই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি অনিয়ম করা হয়। যে কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন না, এমন মানুষ কমই পাওয়া যাবে। অ্যাসিডিটি, ফোলাভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা এবং পেট ফাঁপা এমন
শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম করলে প্রি-ডায়াবেটিস (আইজিটি/আইএফজি) ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। শরীরে ইনসুলিনের সহনশীলতা বাড়ে, সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ওজন কমে ও নিয়ন্ত্রণ থাকে। রক্তচাপ ও রক্তে চর্বির পরিমাণ