বিএনপি-জামায়াতের ডাকা ৭২ ঘণ্টা অবরোধের দ্বিতীয় দিন আজ বুধবার চট্টগ্রামে একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে। আজ সকাল আটটার দিকে নগরের কর্ণফুলী থানার ভেল্লাপাড়া ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। কর্ণফুলী থানার
ঢাকা নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত অবরোধের সমর্থনে বিক্ষোভ করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সকালে এ বিক্ষোভ পালিত হয়। এতে নেতৃত্বে দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী
৩১ অক্টোবর এবং ১ ও ২ নভেম্বর দেশব্যাপী তিন দিনের সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী ও বিএনপি। তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচির প্রথমদিন আজ। ৭২ ঘণ্টার এই
গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে ঘিরে যে সংঘাত সৃষ্টি হয়, সেই সংঘাতকে ঘিরে সেদিন রাত থেকেই তালাবদ্ধ বিএনপির নয়া পল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়। তবে কয়েক দিন ধরে ‘ডু-নট ক্রস-ক্রাইম সিন’ লেখা
২৮ অক্টোবর শনিবার রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও সহিংসতার ঘটনায় এ পর্যন্ত ৩৬টি মামলা দায়ের হয়েছে। এসব মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে অবরোধের সমর্থনে বিএনপির মিছিলে গুলি চালানো হয়েছে। এতে দু’জন নিহত হওয়ার কথা বিএনপি দাবি করলেও পুলিশ একজন নিহতের কথা বলছে। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার ছয়সূতি ইউনিয়নে এই ঘটনা
নাশকতার অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় বিএনপির নেতা ইশরাক হোসেনের ছোট ভাই ইশফাক হোসেনসহ ৬ বিএনপি নেতার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রোববার (২৯ অক্টোবর) আসামিদের আদালতে হাজির করে
হরতালের দিনে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়কে ‘ক্রাইম সিন’ উল্লেখ করে কর্ডন টেপ দিয়ে মুড়িয়ে দিয়েছে পুলিশ। সেখানে নেতা-কর্মীরা কেউ প্রবেশ করতে পারছে না। রোববার (২৯ অক্টোবর) বিএনপি কার্যালয়ের সামনে
সিলেটে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি কর্মীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় পুলিশ কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেড, কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও ফাকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সকাল থেকে উত্তপ্ত হয়ে
মহাসমাবেশে সংঘর্ষের পর রোববার ভোর রাত থেকে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তারে বাসায় বাসায় অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। সকাল সাড়ে ৯টায় গুলশানের বাসভবন থেকে আটক করা হয় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম