প্রধান উপদেষ্টা ক্ষুব্ধ ও হতাশ হয়ে পদত্যাগ করতে পারেন, এমন একটি খবর সম্প্রতি রাজনীতিতে বেশ উদ্বেগের জন্ম দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিত সম্পর্কে প্রথম আলোয় প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, ২২ মে উপদেষ্টা
এই সপ্তাহে যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্য সফরে বের হয়েছেন, তখন তিনি আগের চেনা জায়গাটা আর আগের মতো নেই দেখে অবাক হচ্ছেন—কারণ, এবার তিনি যে মধ্যপ্রাচ্য দেখছেন, সেটা তাঁর প্রথম প্রেসিডেন্ট
স্বাধীন বাংলাদেশে শেখ মুজিবুর রহমানের সবচেয়ে বড় ভুল ছিল ‘পাকিস্তানি’ উদ্যোক্তা বিতাড়ন। কেননা নতুন বাংলাদেশে ‘ফড়িয়া’ অনেক থাকলেও উদ্যোক্তা এ কে খান ছাড়া তেমন কেউ ছিলেন না। ফলে যে বিশাল পাটশিল্প পাকিস্তানি উদ্যোক্তারা গড়ে তুলেছিলেন, তা পিতৃহীন ‘এতিম’ শিশুতে পরিণত হয়। আওয়ামী পান্ডাদের লুটপাটের জগতে পরিণত হয়, যা প্রাতিষ্ঠানিক করেন শেখ মুজিব জাতীয়করণের মাধ্যমে।
দোহায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস প্রখর তাপমাত্রায় মোহাম্মদ রহিম বাংলাদেশ দূতাবাসের বাইরে অন্তহীন লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁর কপাল থেকে শ্রান্তির স্বেদবিন্দু ঝরছে। তৃষ্ণায় কণ্ঠনালি শুকিয়ে কাঠ। তবু তাঁকে প্রতীক্ষার কঠিন বাস্তবতা
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে একটি কবিতার পঙ্ক্তি বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল। পঙ্ক্তিটি হলো আসাদ চৌধুরীর: ‘তোমাদের যা বলার ছিল/ বলছে কি তা বাংলাদেশ?’ কবিতাটি ছিল একাত্তরের শহীদদের উদ্দেশে। আওয়ামী লীগ সরকার
এক জোড়া মহিষকে মালিক পুকুরে গোসল করাতে নামিয়েছিলেন। হঠাৎ পুকুর থেকে জোড়া ভেঙে একটি মহিষ দৌড় দেয়। সেটা আগের দিন দুপুরের ঘটনা। সারা দিন মহিষটা এ–গ্রাম, সে–গ্রাম দৌড়ে বেড়ায়। মালিক
২০২১ সালে ভারত যখন আফগানিস্তান থেকে তাদের কূটনীতিকদের সরিয়ে নিল, তখন খুব কম বিশেষজ্ঞই ভেবেছিলেন যে তালেবান কাবুলের ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় দুই দেশের সম্পর্ক কখনো আবার চালু হবে। নব্বই দশক
জুলাই আন্দোলনের ছাত্রনেতাদের দ্বারা জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নামে দেশে নতুন একটি রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে এবং দেশের বড় রাজনৈতিক দল হিসাবে বিএনপি নতুন দলের আত্মপ্রকাশকে স্বাগত জানিয়ে বিবৃতিও প্রদান
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যে সংকট বিরাজ করছে, তা জনগণ তৈরি করেনি। ১৯৯০ সালে স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতনের পর আন্দোলনরত তিন জোটের রূপরেখা অনুযায়ী দেশে একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। কিন্তু
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির সর্বোচ্চ পর্যায়ের নেতাদের লন্ডনে বৈঠকের খবরটা বেশ তাৎপর্যবহ হলেও নেট জগতে অপ্রত্যাশিতভাবে কম গুরুত্ব পেল বলে মনে হচ্ছে। দৈনিকগুলোতেও এটা বড় জায়গা