চায়ের রাজধানী মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে এবারের মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। মৃদু শৈত্যপ্রবাহের সাথে ঘন কুয়াশায় ছেয়ে গেছে জনপদ। শুক্রবার সকালে শ্রীমঙ্গলের আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে রেকর্ড করা হয় ৫ দশমিক ৬
উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের বেশির ভাগ জেলার ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বইছে। এতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। আবহাওয়া অফিস বলছে, আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রিতে নেমেছে। জানা গেছে, বদলগাছী কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার
উত্তরাঞ্চলের চার জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া শৈত্যপ্রবাহ মাঝারি থেকে মৃদু পর্যায়ে নেমেছে। যদিও শীতে এসব অঞ্চলে জনজীবন এখনো বিপর্যস্ত হয়ে আছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী, পঞ্চগড় ও কুড়িগ্রাম
প্রায় ৪০০ যাত্রী নিয়ে বিষখালী নদীর ভবানীপুর নামক চরে আটকা পড়েছে ঢাকা থেকে বরগুনার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া এম ভি শাহরুখ-১ নামের একটি লঞ্চ। শনিবার বিকেল ৫টায় ঢাকা থেকে বরগুনার উদ্দেশে
১০ ঘণ্টা পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। রোববার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে আবারও ফেরি চলাচল শুরু হয়। জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যা থেকেই কুয়াশা পড়া শুরু হয়। শনিবার রাত
শৈত্যপ্রবাহের আওতা কমছে। সার্বিক তাপমাত্রা বাড়তির দিকে। আজো দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়ার পূর্বাভাস রয়েছে। কিন্তু এই স্বস্তির পরিবেশ সাময়িক। আবার সার্বিক তাপমাত্রা কমে যেতে পারে। গতকাল রংপুর বিভাগের আট জেলা
ঘন কুয়াশঅর কারণে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ সময় মাঝপথে আটকা পড়েছে একটি ফেরি। শনিবার সকাল সাড়ে ৬টা থেকে এ রুটে কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে
হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গা জনপদের মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বিশেষ করে ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষের দুর্ভোগ চরমে। তীব্র শীত উপেক্ষা করে কাজের সন্ধানে বের হওয়া খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছেন বিপাকে।
কয়েকদিন ধরে ঘন কুয়াশার কারণে অবতরণে সমস্যা হওয়ায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইটের শিডিউল বিপর্যয় ঘটছে। নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আকাশে চক্কর দিয়ে অবতরণে ব্যর্থ হলে দেশের বা পাশ্ববর্তা দেশের অন্য
পঞ্চগড়সহ উত্তরাঞ্চলে চলছে শৈত্যপ্রবাহ। গত ১৫ দিন ধরে ঝির ঝির হিমেল বাতাস আর শৈত্যপ্রবাহ জেঁকে বসেছে। বৃষ্টির মতো কুয়াশায় ছেয়ে গেছে জনপদ। দেখা মিলছে না সূর্যের। সোমবার তেতুঁলিয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের