ঢাকাসহ দেশের চার বিভাগে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টিও হতে পারে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার
বৈশাখের শুরুতেই সূর্য যেন আগুন ঝরাতে শুরু করেছে। নতুন বছরের তৃতীয় দিন গতকাল রবিবার ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গত ৫৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এবারের বৈশাখে
সারাদেশে মৃদু তাপপ্রবাহসহ আট জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে এবং সেটি অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। আবহাওয়া অধিদপ্তরের
১৯৬৫ সালের পর সবচেয়ে উত্তপ্ত দিন কাটাচ্ছেন রাজধানীবাসী। আবহাওয়া অধিদফতরের তথ্য মতে, শনিবার বেলা ৩টা পর্যন্ত ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একইসাথে বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকায়
দেশের ৫৩টি জেলার ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং সেটি আরও দুদিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশে গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা বেড়েই চলেছে এবং আবহাওয়া অফিস বলছে, তাপমাত্রা বাড়ার এ প্রবণতা আরো অন্তত এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে। আবহাওয়া অফিস তাদের পূর্বাভাসে রোববার (৯ এপ্রিল) জানিয়েছে,
দেশের বেশিরভাগ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপদাহ, যা অব্যহত থাকতে পারে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ৮ এপ্রিল থার্মোমিটারের পারদ ৩৮ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। এদিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে-
তাপ প্রবাহে পুড়ছে দেশের এক-তৃতীয়াংশ অঞ্চল। খোলা আকাশে বা রাস্তায় দাঁড়ানো যায় না। হঠাৎ গরম হাওয়া এসে মুখে লাগলে পুড়ে যাওয়ার মতো অনুভূতি হয়। তিন দিন থেকে শুরু হয়েছে এই
দেশের পাঁচ জেলার ওপর দিয়ে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে কালবৈশাখীর পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পাশাপাশি এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আজ
সিলেট, রংপুর এবং দিনাজপুর অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ রোববার