চলমান তাপপ্রবাহ আগামী বুধবার পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। গতকাল স্বাভাবিকের চেয়ে তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল। গত ১১ বছরের মধ্যে জুনের প্রথম চার দিনে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
ঢাকাসহ দেশের কয়েকটি জেলায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে; সেই সঙ্গে ২ জেলায় ৬০-৮০ ও ৪ জেলায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ রোববার দুপুর ১টা
বেশ কিছুদিন ধরেই দেশের তাপমাত্রা উপরের দিকে ওঠছে। প্রায় সারা দেশেই বয়ে যাচ্ছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আরো কয়েক দিন এমন অবস্থা থাকতে পারে। বৃহস্পতিবার আবহাওয়া
রাজধানী ঢাকাসহ আট জেলায় গতকাল কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে। এ সময় বজ্রপাতও ঘটে। ঝড়ে রাজধানী ঢাকা, নরসিংদী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, পটুয়াখালী, পাবনা, শরীয়তপুর ও সুনামগঞ্জে বিপুল গাছপালা উপড়ে পড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়
দেশের তিন বিভাগে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। পাশাপাশি এসব অঞ্চলের নদীবন্দরকে ১ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেওয়া
দেশের ২০ জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ শনিবার ভোর থেকে দুপুর ১টা
দেশের আট বিভাগের অনেক স্থানে আজ শুক্রবার বৃষ্টি হতে পারে। সঙ্গে থাকতে পারে শিলাবৃষ্টি বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশের ৪৪টি স্টেশনের আবহাওয়া পরিস্থিতি প্রতিদিন প্রকাশ করে। গতকাল সন্ধ্যায়
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতরের বুলেটিনে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, দিনাজপুর, পাবনা, বগুড়া, যশোর, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ফরিদপুর, মাদারীপুর ও সিলেট অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম বা
ঢাকায় হালকা বৃষ্টিপাত হয়েছে বৃহস্পতিবার সকালে, যা বাতাসের গুণমান উন্নত করতে ও তাপ থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করেছে। তবে সকালের বৃষ্টিতে ঢাকার বেশ কয়েকটি প্রধান সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয় এবং
রাজধানী ঢাকায় সকাল সকাল কালবৈশাখীর সঙ্গে বৃষ্টির দেখা পেলো নগরবাসী। সকাল সাড়ে নয়টার দিকে শুরু হয় ঝড়ো হাওয়া, সেই সঙ্গে বৃষ্টি। এদিকে ঢাকায় গতকাল মঙ্গলবারও সন্ধ্যার পর বৃষ্টি ঝরেছে। এতে