করোনায় বেশ জাঁকজমকভাবে উৎসব এবার না হলেও স্বল্প পরিসরে আমেজে মেতে উঠছে মায়ের আগমনের বড় উৎসব দুর্গাপূজা। অন্য বছর থেকে তুলনায় কম দর্শনার্থী আশা করা হলেও মন্দিরগুলোয় খুব যত্ন নিয়ে
যেকোনো ব্যক্তিরই প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যেতে পারে। হঠাৎ প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যাওয়া ক্ষতিকর না হলেও অনেক ক্ষেত্রে এটি মারাত্মক কোনো রোগের কারণ হতে পারে। তাই শুরুতে রোগ শনাক্ত করে সঠিক
খাওয়ার পর মুখটা একটু তরতাজা করতে মৌরির কোন বিকল্প নেই। শুধু মুখ তরতাজা করতেই নয়, ত্বকের সুরক্ষার পাশাপাশি শরীরকে নানা জটিল রোগের হাত থেকেও বাঁচায় এই মৌরি। এতে ভিটামিন সি-এর
পৃথিবীতে যত মানুষের পা কেটে ফেলার প্রয়োজন পড়ে, তার মধ্যে প্রায় ৮০-৮৫ ভাগই ডায়াবেটিক ফুটের কারণে। এতেই বোঝা যায়, ডায়াবেটিক ফুট আলসার অবহেলায় কী ভয়ানক পরিণতি হতে পারে। তাই ডায়াবেটিসে
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। আর দশজন সাধারণ মানুষের মতো তারকারাও মেতে ওঠেন এ উৎসবের আনন্দে। কাজ থেকে ছুটি নিয়ে বিশেষ এ উৎসবের সময়টায় পরিবারের সদস্য ও কাছের
ব্যাংক নোট, মোবাইল ফোনের পর্দা ও স্টেইনলেস স্টিলের (মরিচামুক্ত ইস্পাত) ওপর ২৮ দিন পর্যন্ত করোনাভাইরাসের জীবাণু বেঁচে থাকতে পারে বলে দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা। অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল সায়েন্স এজেন্সির (সিএসআইআরও) বিজ্ঞানীরা
স্ট্রোক হচ্ছে মস্তিষ্কের রোগ। এ রোগের কারণে রক্তনালিতে জটিলতা দেখা দেয়। ফলে হঠাৎ করে মস্তিষ্কের একাংশ কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে। আমাদের দেশে স্ট্রোকের হার প্রতিহাজারে ৫ থেকে ১২ জন এবং স্ট্রোকের
মানবজীবনে যত ধরনের শারীরিক সমস্যা ভোগ করতে হয়, তার মধ্যে শ্বাসকষ্ট একটি। তবে শ্বাসকষ্ট মানেই রোগ নয়, এটি রোগের লক্ষণ। একটু দৌড়ালে বা পরিশ্রম করলে সবারই শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হতে থাকে।
আমাদের শরীরের জন্য অন্যতম প্রয়োজনীয় একটি উপাদান প্রোটিন। প্রোটিনে অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে যা পেশি গঠন ও মানবদেহের বিভিন্ন কার্যক্রম ঠিক রাখতে সাহায্য করে। প্রোটিন হাড় মজবুত করে, কোষ পুনরুৎপাদন, হজম
এ কথা বলা যায়- আমাদের দেশেও হৃদরোগ ক্রমে মহামারী আকার ধারণ করেছে। হৃদরোগ এখন আতঙ্কের নাম। নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনই পারে হৃদরোগ থেকে বাঁচাতে। হৃদরোগ থেকে বাঁচতে যা করবেন তা হলো- খাবার