শীতকালীন সবজিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো মুলা। অনেকেই এই সবজিটি খেতে পছন্দ করেন। অনেকেই আবার এর নাম শুনলেই বিরক্ত হন। কিন্তু আপনি কি জানেন, মুলা আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারি একটি
ডায়াবেটিস এক ধরনের বিপাকজনিত রোগ। এই রোগে সাধারণত রক্তে সুগারের পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে রোগীকে কিছু নিয়ম-শৃঙ্খলার মধ্যে চলতে হয়- যেমন নিয়মিত খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, ব্যায়াম ও ওষুধ গ্রহণ। তবে সেই
কিছু খাবার আছে, যা সন্তানের উচ্চতা বাড়াতে সাহায্য করে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এ খাবারগুলো রাখা প্রয়োজন- ডিম : প্রোটিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শিশুকে লম্বা করতে। প্রতিদিন একটি ডিম খাদ্যতালিকায় রাখুন। তা
পরিসংখ্যান ধরে এগোলে দেখা যাবে যে এর মধ্যেই সারা বিশ্বের নিরিখে কোভিড-১৯ ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৫৪ মিলিয়ন মানুষ! এদের মধ্যে দুর্ভাগ্যবশত মৃত্যুর হার ১.৩২ মিলিয়ন! এই জায়গা থেকে খুব স্বাভাবিকভাবেই
ডায়াবেটিক রোগী রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে যে ওষুুধ বা ইনসুলিন ব্যবহার করেন, এর মাত্রা যদি খুব বেশি হয়ে যায় অথবা রোগী সময়মতো খাবার না খান কিংবা বমি বা পাতলা পায়খানা হয়,
হাইহিল ফ্যাশন সচেতন নারীর প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কিন্তু সৌন্দর্যবর্ধক এ নিরীহ বস্তুটি হাঁটু ও পায়ের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। অস্বাভাবিক উঁচু হিল পরায় গোড়ালি উঁচু হয়ে থাকে। যখন
আমাদের প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় অন্যতম উপাদান ডিম। কম খরচে প্রোটিনের এমন সম্ভার আর কোনো খাবারে সেভাবে নেই। শরীরে পুষ্টি চাহিদা মেটানো ছাড়াও রূপচর্চার কাজে ব্যবহার করা হয় এ খাদ্য উপাদান।
দেশের স্বাস্থ্য খাতের চিকিৎসকদের চার ধরনের সমস্যা মোকাবিলা করতে হয়। এগুলো হলো- সম্পদের অপ্রতুলতা, ব্যবস্থাপনার সংকট, আইনের সীমাবদ্ধতা এবং সামগ্রিকভাবে অবকাঠামোগত দিক দিয়ে পিছিয়ে থাকা। গত শনিবার রাতে স্বাস্থ্যব্যবস্থা উন্নয়ন
ইতিহাস ঘাঁটলে জানা যায় প্রাচীন গ্রিক দেশে একাধিক রোগের চিকিৎসায় কাজে লাগানো হত বাঁধাকপির রসকে। বিশেষত কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা কমাতে গ্রিক চিকিৎসকেরা এই সবজির উপরই মূলত ভরসা করতেন। একই রকমের
স্কেবিস নামে একটি রোগ আছে, যার আমরা সবাই জানি। বাংলায় একে বলা হয় খুজলি-পাঁচড়া। এটির সঙ্গে যদিও সরাসরি শীতের বা বাতাসের আর্দ্রতার কোনো সম্পর্কের কথা জানা যায় না, তবু দেখা