সুগন্ধি মসলা হিসেবে দারুচিনির জনপ্রিয়তা সব সময়েই। বাড়িতে মাংস রান্না হোক, বিরিয়ানি কিংবা পায়েস, তাতে সুগন্ধি ও স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা হয় দারুচিনি। এটি কেবল স্বাদ ও সুগন্ধিই বাড়ায় না,
অনেকেই গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি খেতে পছন্দ করেন। ঘি শুধু স্বাদে এবং গন্ধে অতুলনীয় নয়, এর স্বাস্থ্যগুণও অনেক। রান্নার স্বাদ বৃদ্ধিতে ঘি’য়ের জুড়ি নেই। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন,
তুলসী পাতার গুণের শেষ নেই। ভেষজ গুণের জন্য প্রাচীন ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসাতেও এই উদ্ভিদটিকে এত বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। অনেকেই হয়তো তুলসী পাতা বহুবার চিবিয়েছেন, কিন্তু প্রতিদিন খালি পেটে এক
ব্যস্ত জীবনযাপনে খাবারের ক্ষেত্রেই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি অনিয়ম করা হয়। যে কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন না, এমন মানুষ কমই পাওয়া যাবে। অ্যাসিডিটি, ফোলাভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা এবং পেট ফাঁপা এমন
শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম করলে প্রি-ডায়াবেটিস (আইজিটি/আইএফজি) ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। শরীরে ইনসুলিনের সহনশীলতা বাড়ে, সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ওজন কমে ও নিয়ন্ত্রণ থাকে। রক্তচাপ ও রক্তে চর্বির পরিমাণ
আজাকাল কিডনির সমস্যায় অনেকেই ভুগছেন। কমবয়সিদের মধ্যেও এই সমস্যার বাড়ন্ত দেখা যাচ্ছে। পানি কম খাওয়া, দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব চেপে রাখা, বাইরের খাবার বেশি করে খাওয়া এমন কিছু কারণেই কিডনিতে সমস্যা দেখা
এটা ঠিক, আজকাল অনেকেই স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে উঠেছেন। তারপরও দৈনন্দিন রুটিনে কয়েকটি ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস ভুলে যাওয়ার কারণে তাদের শরীরে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যদি কেউ
সুস্থ থাকতে ভিটামিন ডি এর বিকল্প নেই। আর এই ভিটামিনের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক উৎস সূর্যের আলো। কিন্তু বর্ষায় সূর্যের দেখা মেলে না সবসময়। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে শরীরে। পর্যাপ্ত ভিটামিন
সাধারণত তেতো শাকসবজি হজমের পক্ষে সহায়ক হয়, বাড়ায় বিপাকক্রিয়ার হার। আর চলতি মৌসুমে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশ কিছুটা ধাক্কা খায়। এ মৌসুমে পেটের সমস্যা যেমন বেড়ে যায়, তেমনই
শুধু সর্দি-কাশি নয়, ইদানীং বিপাকহার উন্নত করতেও উষ্ণ পানিতে মধু খাওয়ার রীতি দেখা যায় বিশ্বজুড়ে। অনেকটা সেই কারণেই সারা বছর ধরে মধুর চাহিদা থাকে। সাধারণত মধুর গুণগত মান, প্রকার, উৎস