বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি আজ মঙ্গলবার জরুরি যৌথসভা ডেকেছে। এদিন দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর নয়াপল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় দলটির নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারে আর আইনি জটিলতা নেই বলে জানিয়েছে পুলিশ। এত দিন নিষিদ্ধ ঘোষণা না থাকায় অনেক সময় মাঠপর্যায়ে গ্রেপ্তার নিয়ে দোটানায় থাকতেন কর্মকর্তারা। এখন
রাজনৈতিক দলগুলো সংবিধান সংস্কারে একমত হলেও, তা চাইছে নিজেদের মতো করে। বিএনপি বলেছে, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে তারা রাজি নয়। এনসিপির ভাষ্য, প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টনের প্রস্তাব থেকে সরে আসার
কোনো হঠকারী সিদ্ধান্তে না জড়িয়ে রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক ও আইনি প্রক্রিয়ায় থাকবে বিএনপি। এ জন্য আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনে সরাসরি জড়ায়নি দলটি। সরকারের প্রশাসনিক আদেশের পরিবর্তে আইনি প্রক্রিয়াকে
আগেও দুইবার আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যার মধ্যে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া এক ভাষণে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। এর আগে ১৯৫৮
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন চায় বিএনপি। দাবি আদায়ে ‘সর্বদলীয় জনমত’ গঠনের লক্ষ্যে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত দলগুলোর পাশাপাশি ডান, বাম, ইসলামি ছাড়াও ছোটবড়, নতুন-পুরোনো সব
আবারও ঘোলাটে হয়ে উঠছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। নির্বাচন, সংস্কার ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ ইস্যুতে অস্থির হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক অঙ্গন। নির্বাচন, সংস্কার এবং গণহত্যা-ফ্যাসিবাদে জড়িতদের বিচার ও নিষিদ্ধকরণ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর
খালেদা জিয়ার এই দেশে ফেরা গণতন্ত্রকে আরও সহজ করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বরণ করতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে
পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নেওয়া ২০টি উন্নয়ন প্রকল্প থেকে বাদ যাচ্ছে শেখ পরিবার ও আওয়ামী লীগ নেতাদের নাম। এর অধিকাংশই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার নামে নিয়েছিল
‘কিংস পার্টি’ হিসাবে পরিচিত রাজনৈতিক দলগুলো এখন বিলীনের পথে। তাদের উত্থান রাজসিক হলেও পতন হয়েছে স্বাভাবিক গতিতে। ‘ওয়ান-ইলেভেন’-এর (২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি) পর দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের