মা-বাবা কত ছোট শব্দ। কিন্তু এ দুটি শব্দের সঙ্গে কত যে আদর, স্নেহ ও ভালোবাসা আছে, তা পৃথিবীর কোনো মাপযন্ত্র দিয়ে নির্ণয় করা যাবে না। যেদিন থেকে মা-বাবা দুনিয়া ছেড়ে
রিজিক আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে প্রাণিকুলের জন্য অনন্য এক নিয়ামত। সব প্রাণীর জীবন-ধারণের সব উপকরণের দায়িত্ব মহান আল্লাহ তায়ালা নিজেই গ্রহণ করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বান্দার তাকদিরে যা লিখে রেখেছেন এবং
ঈদের নামাজ দুই রাকাত। এবং তা পড়া ওয়াজিব। এতে আজান-ইকামত নেই। যাদের ওপর জুমার নামাজ ওয়াজিব তাদের ওপর ঈদের নামাজও ওয়াজিব। ঈদের নামাজ মাঠে-ময়দানে পড়া উত্তম। শহরের মসজিদগুলোতেও ঈদের নামাজ
রহমত বরকত ক্ষমা পাওয়া ও গুনাহ থেকে মুক্তির মাস রমজান শেষ হয়ে এলো। এ মাস পাপ থেকে মুক্ত হওয়ার। আল্লাহ রব্বুল আলামিন এ মাসে তাঁর ক্ষমার দুয়ার অবারিত করে দেন।
নাজাতের সময় চলছে। রাসুল (স) বলেছেন, রোজার মাসের তিন অংশ। প্রথম দশ দিন রহমতের, দ্বিতীয় দশ দিন ক্ষমার, শেষ দশ দিন পরকালে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির। (মিশকাত) আজ না পাওয়ার
কোরআন শরিফে আল্লাহ বলেন, নিঃসন্দেহে আমি লাইলাতুল কদরে কোরআন নাজিল করেছি। আপনি জানেন লাইলাতুল কদর কী? লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। এই রাতে ফেরেশতাগণ ও জিবরাইল প্রভুর অনুমতিক্রমে মঙ্গলময়
জীবন নির্বাহের মৌলিক প্রয়োজনের অতিরিক্ত সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রুপার মালিক প্রত্যেক মুসলিম নারী-পুরুষের ওপর ফেতরা দেওয়া ওয়াজিব। যব, খেজুর, কিশমিশ, পনির ও গম-আটা বা এর
রমজানের শেষ দশকের গুরুত্বপূর্ণ আমল ইতিকাফ করা। রাসুলুল্লাহ (সা.) আমৃত্যু রমজানের শেষ দশকে ইতিকাফ করেছেন। ইতিকাফ হলো জাগতিক সব ব্যস্ততা পেছনে ফেলে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মসজিদে অবস্থান করা। শরিয়ত ইতিকাফ
কোরআন শরিফে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ কায়েম কর, জাকাত প্রদান কর, আর নিজেদের জন্য কল্যাণকর যা কিছু আগেভাগে পাঠাবে তা আল্লাহর নিকট পাবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের সব কাজকর্ম দেখছেন (সূরা
ইবাদতের বসন্তকাল রমজান। সওয়াবের ভরা মৌসুম। রহমত, বরকত ও নাজাতের মাস। রমজানের ফজিলত সম্পর্কে আল্লাহর রাসুল হজরত মুহাম্মদ (স) বলেছেন, ‘রমজান বরকতময় মাস, তোমাদের দুয়ারে উপস্থিত হয়েছে। পুরো মাস রোজা