তাঁর জীবনই সর্বোৎকৃষ্ট পূর্ণাঙ্গ জীবন। আল্লাহ তায়ালা নিজ জ্ঞান ও প্রজ্ঞার ভিত্তিতে মুহাম্মাদ সা:-কে শেষনবী ও কিয়ামত পর্যন্ত আগত সব মানুষের জন্য আদর্শ হিসেবে মনোনীত করেছেন। তাঁকে বানিয়েছেন সর্বশ্রেষ্ঠ মানব।
বাদশাহ জুলানদি। ওমানের বাদশাহ। সত্যানুসন্ধানী বিচক্ষণ ব্যক্তিত্ব। তার কাছে রাসূলুল্লাহ সা: ইসলামের দাওয়াত পাঠান। নবীজী সা:-এর নির্দেশে সাহাবি আমর ইবনুল আস রা: ইসলামের দাওয়াত নিয়ে যান। বিচক্ষণ এই বাদশাহ নবীজী
পবিত্র কুরআর আল্লাহ তায়ালার বাণী। এতে রয়েছে মানুষের জন্য সঠিক পথের দিশা এবং প্রতিপালকের পক্ষ থেকে হেদায়াত। মানুষ যদি সে অনুযায়ী চলে তাহলে তার জন্য রয়েছে উভয় জগতের সফলতা। দুনিয়ার
‘সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য যিনি নিখিল বিশ^-জাহানের রব। যিনি পরম দয়ালু ও করুণাময়। যিনি প্রতিদান দিবসের মালিক’ (সূরা ফাতিহা : ১-৩)। আল্লাহর স্মরণের এটি দ্বিতীয় বাক্য। প্রথম বাক্যটি হলো-
ধৈর্যের আরবি প্রতিশব্দ হলো ‘সবর’। এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে বিরত থাকা, সহিষ্ণুতা, দৃঢ়তা, সহ্য করার ক্ষমতা, আত্মনিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি। মানবজীবনে ধৈর্যশীলতার অপরিসীম কল্যাণ রয়েছে। এটি মানুষকে প্রকৃত মানুষে পরিণত করে। তাকে
১. ভালো কোনো কিছু খাওয়া বা পান করার সময়, কোনো কিছু লেখা বা পড়ার সময়, কোনো কাজ শুরু করার সময় ‘বিসমিল্লøাহ’ বলে শুরু করা। (বুখারি-৫৩৭৬) ২. ভালো কিছু খাওয়া বা
আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তাঁর ইবাদত করার জন্য। মাঝে মধ্যে শয়তানের ধোঁকায় পড়ে সে কথা মানুষ বেমালুম ভুলে যায়। চলতে শুরু করে বিপথে। শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে আল্লাহর বিধান
পবিত্র আশুরা আজ। ইতিহাসের ঘটনাবহুল দিন। কারবালার প্রান্তরে সর্বশেষ নবী ও রাসূল হজরত মুহাম্মদ সা:-এর নাতি হজরত হোসাইন রা:-এর শাহাদতের এ দিনটিকে বিশ্ববাসীর কাছে সর্বাধিক স্মরণীয় ও বরণীয় করে রাখলেও
আয়েশা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, জাহেলি যুগে কুরাইশরা আশুরার দিন সাওম পালন করত। নবী সা:-ও সে সাওম পালন করতেন। যখন তিনি মদিনায় হিজরত করলেন তখনো তিনি সে সাওম পালন
সালাত বা সালাহ যা সব মুসলিম বা ইসলাম ধর্মের একটি দৈনিক নিয়মিত প্রধান ইবাদত। যা সব মু’মিন মুসলমানের ওপর ফরজ করা হয়েছে। কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম সালাতের হিসাব গ্রহণ করা হবে।