মুমিনের জীবনে হজের প্রেমময় সফর নিঃসন্দেহে তাৎপর্যময়। বাইতুল্লাহর মেহমান হতে পারা সত্যিই পরম সৌভাগ্যের। যদি হাজীগণ পুণ্যময় এই সফরের মাধ্যমে স্থায়ী কল্যাণ অর্জন করতে চান, তা হলে প্রত্যেক হাজীকে হজ
পৃথিবীর ইতিহাসে যত প্রলয়ঙ্কর ও বিভীষিকাময় দিন অতীতে এসেছে, বর্তমানে আসছে ও ভবিষ্যতে আসবে তন্মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ও বিভীষিকাময় দিন হলো কিয়ামতের দিন। সে দিন আকাশ বিদীর্ণ হবে। সূর্য আলোহীন
ইসলামের অন্যতম সৌন্দর্য হলো আদব বা শিষ্টাচার। মানুষের হৃদয় জয় করার অন্যতম মাধ্যম এটি। আর এর মাধ্যমেই সারা পৃথিবীতে ইসলাম বিজয় লাভ করেছে। এ আদব বা শিষ্টাচারকে সহজভাবে বলা যায়
কোনো কাজ করার আগে সে কাজ সম্পর্কে জ্ঞান থাকা আবশ্যক। অন্যথায় কাজটি যথাযথ হয় না। সে হিসেবে কোরবানি করার আগে কোরবানি দাতাদের কোরবানির মাসাইল সম্পর্কে জানা আবশ্যক। কোরবানির সময় :
বিদায় হজের ভাষণ ১০ হিজরিতে অর্থাৎ ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে হজ পালনকালে আরাফাতের ময়দানে ইসলাম ধর্মের শেষ রাসূল মোহাম্মদ সা: কর্তৃক প্রদত্ত খুতবা বা ভাষণ। হজের দ্বিতীয় দিনে আরাফাতের মাঠে অবস্থানকালে উপস্থিত
কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য হাসিলের এক অনন্য উপায়। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ সা: মদিনায় হিজরতের পর প্রতি বছর কোরবানি করেছেন এবং যারা সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কোরবানি
ইসলামের মূল স্তম্ভগুলোর পঞ্চমটি হলো হজ। ঈমান, নামাজ, জাকাত ও রোজার পরই হজের অবস্থান। হজ মূলত কায়িক ও আর্থিক উভয়ের সমন্বিত একটি ইবাদত। তাই উভয় দিক থেকে সামর্থ্যবান মুসলিমের ওপর
হজের শাব্দিক অর্থ ‘কোনো মহৎ কাজের ইচ্ছা করা’। পরিভাষায় ‘নির্দিষ্ট দিনে হজের নিয়তে ইহরাম অবস্থায় আরাফার ময়দানে অবস্থান করা এবং বায়তুল্লাহ শরিফ তাওয়াফ করা।’ (শামি-২/৪৫৪) সর্বপ্রথম পৃথিবীতে হজ পালন করেন
ঈদুল আজহার দিনগুলোতে আল্লাহর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে উট, গরু, ভেড়া বা ছাগল (আনআম শ্রেণীর) প্রাণী জবাই করাই কোরবানি। কোরবানি ইসলামের অন্যতম নিদর্শন। কোরবানির বিধান কুরআন, সুন্নাহ ও মুসলমানদের ইজমা দিয়ে
কোরবানি সবার ওপর ওয়াজিব নয়; বরং যার সামর্থ্য আছে তার ওপর ওয়াজিব। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, ‘যার সাধ্য ছিল কোরবানি দেয়ার; কিন্তু দিলো না, সে যেন আমাদের ঈদগাহে উপস্থিত না হয়।’