ঘরে নামাজ পড়ার চেয়ে মসজিদে জামাতে নামাজ পড়ার ফজিলত অনেক বেশি। সাধারণত মসজিদে অজু করার ব্যবস্থা থাকে বিধায় অনেকে মসজিদের অজুখানায় অজু করে জামাতে শামিল হন। কিন্তু জানেন কি ঘর
জান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কুরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হযরত আবূ ইউসুফ আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম রা.থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,আমি রাসূল সা.কে বলতে
আজ সোমবার হিজরি ১২ রবিউল আউয়াল। পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, বিশ্বমানবতার মুক্তির দিশারি, মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা: ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের এ দিনে মায়ের কোল আলোকিত করে
আজ বুধবার পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা। মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা.-এর রোগমুক্তি দিবস। এ উপলক্ষে বাদ জোহর ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে আলোচনা সভা ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়েছে।
আল কুরআন আল্লাহর মহিমান্বিত গ্রন্থ; যাতে বিধৃত হয়েছে মানুষের সফলতার পথ-কাহিনী। যার অনুসরণ ব্যক্তিকে পৌঁছাতে পারে কামিয়াবির শীর্ষ চূড়ায়। আর অনুকরণহীনতায় নিক্ষিপ্ত হতে পারে ব্যর্থতার আঁস্তাকুড়ে। সেই মহাগ্রন্থের মহান সূরার
ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। পবিত্র কোরআনে জুমার দিন দ্রুত মসজিদে গমনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! জুমার
সুরা কাহফ কোরআনের ১৮তম সুরা। সুরাটি মক্কি তথা হিজরতের আগে অবতীর্ণ হয়েছে। এ সুরায় ১১০টি আয়াত ও ১২টি রুকু আছে। কাহফ শব্দের অর্থ গুহা, গর্ত ইত্যাদি। এই সুরার নাম ‘সুরাতুল
পবিত্র আশুরা আজ। ইতিহাসের ঘটনাবহুল দিন। কারবালার প্রান্তরে সর্বশেষ নবী ও রাসূল হজরত মুহাম্মদ সা: এর নাতি হজরত হোসাইন (রা:)-এর শাহাদতের এ দিনটিকে বিশ্ববাসীর কাছে সর্বাধিক স্মরণীয় ও বরণীয় করে
হিংসা-বিদ্বেষ লালন একটি মন্দ স্বভাব। যার ফলে আমাদের অনেক নেক আমল; ভালো কাজ, নেকি ও পুণ্য নষ্ট হয়ে যায়। হিংসা বা অহঙ্কার মানুষের পতন ঘটায়। মানুষকে ধ্বংস করে দেয়। এ
মহান আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সত্য পথে পরিচালনার জন্য যুগে যুগে নবী ও রাসূল প্রেরণ করেন। তাদের উপর নাজিল করেন আসমানি কিতাব , শরিয়তের বিধিবিধান। যাদের উপর আসমানি কিতাব নাজিল হয়েছে