বন্দরের ৪৩নং লক্ষণখোল দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কেন্দ্রের সামনে দীর্ঘ লাইন। ঠাসাঠাসি করে দাঁড়িয়ে আছেন সবাই। ভোটাররা বলছেন, এক ঘণ্টায় দুইটা ভোটও কাস্ট হয় না। আমরা কতক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকব? প্রশাসনের লোকেরা হিমশিম খাচ্ছেন।
সুমন নামে এক ভোটার বলেন, ৩ ঘণ্টা ধইরা দাঁড়ায় আছি। শেষ ৪০ মিনিটে আমার সামনে থেকে মাত্র ৩ জন গেছে। তাও একজন এখনো ভোট দিতে পারেন নাই।
মহিলাদের লাইনেও একই অবস্থা। ঠাসাঠাসি করে দাঁড়িয়ে আছেন ভোট দেয়ার জন্য।
তারা বলছেন, ৩ ঘণ্টা ধরে দাঁড়িয়ে থেকেও ভোট দিতে পারেননি। কক্ষে গিয়ে দেখা যায়, ফিঙ্গার প্রিন্ট না মেলায় একাধিকার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
এবিষয়ে প্রিজাইডিং অফিসার মো. মোজাম্মেল হোসেন বলেন, মেশিন ঠিকভাবেই কাজ করছে। কিন্তু অনেকের ফিঙ্গারপ্রিন্ট না মেলায় এই ভোগান্তি হচ্ছে।
Leave a Reply