হার্ট সুস্থ থাকা মানেই কিন্তু শরীর সুস্থ থাকা। কারণ শরীরে মূল কাণ্ডারি হল এই হার্ট। তাই সবার আগে হার্টের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে গেলে হার্ট ভাল রাখতেই হবে।
না বলা কথা, বহুদিনের জমে থাকা অভিমান মুহূর্তেই মুছে দিতে পারে একটা উষ্ণ আলিঙ্গন। প্রিয় বন্ধু, প্রেমিক-প্রেমিকা কিংবা স্বামী-স্ত্রীর কাছ থেকে পাওয়া ভালোবাসায় ভরা আলিঙ্গন, তৎক্ষণাৎ মেজাজ ভালো করে দিতে
জীবনে কখনো ভালো আবার কখনো খারাপ সময় যায়। এই ভালো-খারাপ সব পরিস্থিতির সঙ্গেই মানিয়ে চলতে হয়। জীবনের খারাপ মুহূর্তগুলোতে সবারই মন খারাপ থাকে। তখন তার প্রভাব পড়ে জীবনের উপর। এমনকি
ঝকঝকে সাদা দাঁত কে না চায়। কিন্তু অনেকসময় যত্নের অভাবে আমাদের দাঁত হলুদ হয়ে যায়। আবার বয়সের কারণে, ধূমপান বা চা-কফি বেশি খাওয়ার কারণে দাঁত হলুদ হয়ে যায়। অবাক হলেও
কাজের চাপে আর সময়ের অভাবে নিজের যত্ন নেওয়া হয়ে ওঠে না। কিন্তু এভাবে আর কতদিন। নিজেকে প্রাণবন্ত করে তুলতে নিয়মিত করতে হবে যোগাব্যায়াম বা যোগাসন। প্রশান্তি অর্জনের অন্যতম মাধ্যম হলো
সার্বিকভাবে সুস্থ জীবনের জন্য অতি প্রয়োজনীয় হলো সুখকর যৌন জীবন। আর নারীদের ক্ষেত্রে সুখী যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম, এমনটাই দাবি মার্কিন গবেষকদের। অ্যারিজোনার একদল বিজ্ঞানীর গবেষণা থেকে
শারীরিক সম্পর্ক যে আর পাঁচটি জৈবিক প্রক্রিয়ার মতোই স্বাভাবিক, একথা মেনে নিতে এখনও অসুবিধা হয় সমাজের একটি বড় অংশের মানুষের। আর তার জন্যই অধরা থেকে যায় যৌন জীবনের একাধিক সমস্যার
দুটি মানুষের হাতে হাত রেখে একসঙ্গে কাটানো দাম্পত্য জীবনের প্রত্যেকটা দিন একই ছন্দে চলে না। ভাব আড়ি লেগেই থাকে। তবে অনেকেই মনে করেন, দাম্পত্যের একঘেয়েমি কাটানোর জন্য সবচেয়ে প্রয়োজন সঠিকভাবে
ভালোবাসার চূড়ান্ত রূপ হলো বিয়ে। কিন্তু এরপর কি সেই গতানুগতিক সংসারজীবন নাকি নিজের ভালোবাসাকে আরও বেশি বাড়িয়ে তোলা? কী করবেন, সিদ্ধান্ত আপনাদের। তবে বেশির ভাগ মানুষেরই অভিযোগ থাকে যে, সম্পর্কের
সমীক্ষা বলছে, ৪০ ছুঁই ছুঁই নারীদের সম্পর্কে জড়ানোর ক্ষেত্রে তাদের প্রথম পছন্দ কম বয়সী পুরুষরা। জীবনের এই মধ্যবর্তী বয়সে এসে নারীরা খোঁজেন এমন কাউকে যিনি অভিজ্ঞতায় নয়, তাকে সমৃদ্ধ করবে