আমাদের কাছে অতি পরিচিত খাবার খেজুর। রোজার সময় আমাদের দেশে খেজুর বেশি খাওয়া হয়। কিন্তু শুধু রোজায় নয়, সারা বছরই খেজুর খাওয়া যেতে পারে। খেজুর এমন একটি খাবার, শরীরের যত্ন
শরীর সুস্থ রাখতে কতজনই না কতকিছু করেন! অনেকেই ওজন কমাতে না খেয়ে দিন কাটান কিংবা রাত-দিন শরীরচর্চা করেন! তবে সুস্থ থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনার খাবার। কোন ধরনের খাবার আপনি
একটানা বৃষ্টিতে বাড়িঘর স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে যায়। এ সময় সবথেকে বেশি সমস্যা দেখা যায় রান্নাঘরে। অতিরিক্ত বর্ষায় রান্নাঘরের মসলার জার যদি সাবধানে না রাখেন তাহলেই হয়ে যাবে বিপদ। বর্ষাকালেও আপনার রান্না
মিষ্টি খেতে ভালোবাসেন না এমন লোক খুব কমই আছেন। আবার অনেকে সরাসরি মিষ্টি না খেলেও বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খান। অনেকেই আবার সচেতনভাবে চিনি ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। তাদের
ডায়েট চার্ট তৈরি করা জরুরি। বয়স, ওজন ও পরিশ্রমের ধরন অনুযায়ী ডায়েট তৈরির সময়ে প্রধানত মাথায় রাখা দরকার, ক্যালরি গ্রহণ আর ঝরানোর হিসাব। ডায়েট শব্দটা শুনলেই অনেকে ভয় পেয়ে যান।
রান্নায় ব্যবহৃত অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মসলা হল জিরা। বেশিরভাগ রান্নাতেই এই মসলার ব্যবহার হয়ে থাকে। তবে জিরা কেবলমাত্র খাবারের স্বাদ-গন্ধ বাড়ায় না, পাশাপাশি এটি স্বাস্থ্যেরও অনেক উপকার করে। জিরাতে কপার ,
রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে দুর্বলতা, নিঃশ্বাসে সমস্যা, মাথাব্যথা, মাথা ঘোরানো, হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে আসা, হার্টবিট বেড়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের কোনো সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত
আয়রনের মাত্রা ঠিক রাখা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে মহিলাদের জন্য। মহিলাদের পিরিয়ডে রক্তক্ষরণ ও গর্ভাবস্থার কারণে আয়রনের ঘাটতি হয় সবচেয়ে বেশি। আয়রনের ঘাটতির ফলে ক্লান্তি, দুর্বলতা এবং মাথা
রান্নার সময় পানিতে মিশে কিছু ভিটামিন কমে যায়। আবার কিছু ভিটামিন রান্নার সময় উত্তাপেও নষ্ট হয়ে যায়। তবে এসব উপাদান ও ভিটামিন অটুট থাকে ডিটক্স ওয়াটারে। সুস্থ থাকতে নিয়মিত পান
হাত-মুখ-পায়ের মতো মাথার ত্বক বা স্ক্যাল্পেও তো ম়ৃত কোষ জমে। তেল বা শুধু শ্যাম্পু করলে সেই মৃত কোষের স্তর একেবারে উঠে পরিষ্কার হয়ে যায় না। বর্ষাকালে আবার খুশকির প্রকোপও বাড়ে।