মোমেনুল হক: মওলানা ভাসানী তার সুদীর্ঘ জীবনে জনসাধারণের সাথে এত গভীরভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন যে, শুধু বাংলাদেশেই নয়; সারা ভারতেও তার কোনো তুলনা নেই। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের অবিসংবাদিত ‘রাজনৈতিক গুরু’। রাজনীতি,
দেশের রাজনীতিতে পরিবর্তন এসেছে, কিন্তু সে পরিবর্তন গুণগত নাকি উপরিতলে একটা দেখানো-পরিবর্তন সেটা নিয়ে বিতর্ক চলতে পারে। জাগো নিউজেই এর আগে লিখেছিলাম যে, দীর্ঘ তিন মাসেরও বেশি সময় লন্ডনে কাটিয়ে
পশ্চিমা রাজনীতি অনেক ক্ষেত্রেই প্রশংসিত, অন্তত দেশের মানুষের কাছে জবাদিহিতার প্রশ্নে শতভাগ স্পষ্ট থাকার চেষ্টা করেন এদেশের রাজনীতিবিদেরা। কোন রিউমার কিংবা নেতিবাচক প্রচারণায় রাষ্ট্রের কিংবা পার্টির দুর্নাম এসে যায়, এরকম
কার্তিক মাস শেষ হয়ে এলো প্রায়। অগ্রহায়ণ আসছে। আসছে নবান্নের দিন। বিশ্বজুড়েই হেমন্তকাল বা লেট অটাম কিংবা অটাম (শরৎ) হলো ফসল তোলার ঋতু। ধান উঠছে, ফসল উঠছে। এ মৌসুমকে বলা
জেফ আমার অফিসে এলে আমার অফিসের সহকারীরা সজাগ হয়ে যায়। ও একজন নভোবিজ্ঞানী সে কারণে নয়। তাদের সজাগ হওয়ার কারণ আমি জেফের সঙ্গে কথা বলার সময় জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। জেফ
আজীবন আপোসহীন, সাম্রাজ্যবাদ-আধিপত্যবাদ বিরোধী সংগ্রাম আর জাতীয়তাবাদী ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মহান সাধক উপমহাদেশের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। তাঁর রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন
যখন অমর্যাদার মাত্রা জীবনের সব সীমা অতিক্রম করে তখন একান্ত নিজস্বতাটুকুও থাকেনা। তাদের সব গ্রাস করে নেয় চাড়ালরা। সংখ্যালঘুদের একমাত্র আশ্রয় জমি, বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করে দেওয়ার চেষ্টা যখন সম্মিলিতভাবে
ব্রিটেনে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূতসহ মুসলিম তরুণদের অনেকে পরোক্ষভাবে সমর্থন করছেন আইএসকে। বিষয়টি সম্প্রতি ব্রিটেনে পরিচালিত একাধিক জরিপেও উঠে এসেছে। আইএস এর পুরো কর্মতৎপরতা সম্পর্কে তাদের অনেকের ই সম্যক ধারণা নেই। তবু,
বি. চৌধুরী বিষয়ক প্যাঁচাল এখন তামাদি। এসকে সিনহা ক্যাচালও শেষ। ল্যাঠাও মিটে গেছে বলা যায়। কিন্তু শেষ হয়েও এ ধরনের কেস কি শেষ হয়? এর জের সইতেই হয়। এতে নানান
এটা খুবই দুঃখজনক যে প্রশ্ন ফাঁসের মত গুরুতর অপরাধের ঘটনা ঘটেই চলেছে। নানা রকম উদ্যোগ স্বত্ত্বেও প্রশ্ন ফাঁস ঠেকানো যাচ্ছে না। বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষা থেকে শুরু করে চাকরির প্রতিযোগিতামূলক নিয়োগ