রমজানের শেষ দশকের গুরুত্বপূর্ণ আমল ইতিকাফ করা। রাসুলুল্লাহ (সা.) আমৃত্যু রমজানের শেষ দশকে ইতিকাফ করেছেন। ইতিকাফ হলো জাগতিক সব ব্যস্ততা পেছনে ফেলে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মসজিদে অবস্থান করা। শরিয়ত ইতিকাফ
কোরআন শরিফে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ কায়েম কর, জাকাত প্রদান কর, আর নিজেদের জন্য কল্যাণকর যা কিছু আগেভাগে পাঠাবে তা আল্লাহর নিকট পাবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের সব কাজকর্ম দেখছেন (সূরা
ইবাদতের বসন্তকাল রমজান। সওয়াবের ভরা মৌসুম। রহমত, বরকত ও নাজাতের মাস। রমজানের ফজিলত সম্পর্কে আল্লাহর রাসুল হজরত মুহাম্মদ (স) বলেছেন, ‘রমজান বরকতময় মাস, তোমাদের দুয়ারে উপস্থিত হয়েছে। পুরো মাস রোজা
গভীর রাতে সুফি-দরবেশরা যে নামাজে সিজদায় লুটিয়ে পড়েন, তার নাম তাহাজ্জুদ। আল্লাহ বলেন, হে নবী, রাতে তাহাজ্জুদ পড়–ন। এ ইবাদত আপনার জন্য নফল। আশা করা যায়, আল্লাহ এর প্রতিদানে আপনাকে
রমজান একটি মাসের নাম। পুরো মাসের দিনগুলো যেভাবে রমজানের অংশ, রাতগুলোও সেভাবে রমজানের অংশ। দিনের ইবাদত হলো সিয়াম আর রাতের ইবাদত হলো কিয়াম। সিয়াম ও কিয়াম দুটিই যথাযথভাবে আদায় করার
কোরআন অবতীর্ণের মাস রমজান। মৌমাছি-মধুর নিবিড় বন্ধনের মতোই কোরআন ও রোজার বন্ধন। আল্লাহ বলেন, রোজার মাসে আমি কোরআন অবতীর্ণ করেছি, যা মানুষের জন্য কল্যাণময় পথের দিশা এবং যা কল্যাণ ও
রমজানে ঘরে-বাইরে চলছে ইফতার আয়োজন। ইফতারে সামান্য ভাগ রাখা হয় গরিব-দুঃখীদের জন্য। বুট-মুড়ির সেই ভাগ পেতে পলিথিন হাতে ছোটাছুটি করে অসহায় শিশু-কিশোররা। করুণ কণ্ঠে অনুনয় জানায় সারিসারি বৃদ্ধ অসহায় মা-বোনেরাও।
রোজা ইবাদতের বসন্ত কাল। বসন্ত আবহে মুমিনের হৃদয়ে আল্লাহপ্রেমের ফুল ফোটে। ফুলের সৌরভ অনুভবে ইবাদতে সজীব হয়ে ওঠে মন। আল্লাহর ভালোবাসায় দিনভর পানাহার বর্জন করে বান্দা। সিজদায় কপাল বিছিয়ে দেয়
সালাম মুসলমানের অভ্যর্থনা ইসলাম শান্তি ও সম্প্রীতির ধর্ম। দুনিয়ায় প্রশান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার জন্যই ইসলামের আগমন। ‘ইসলাম’ আরবি শব্দ সালাম থেকে উদগত। যার আক্ষরিক অর্থ শান্তি ও স্থিতিশীলতা। সালাম মহান
এ বছর (১৪৪৩ হিজরি সন) ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩১০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। শনিবার বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় সাদাকাতুল ফিতর নির্ধারণ