পবিত্র হৃদয় জান্নাতে যাওয়ার পূর্বশর্ত। প্রত্যেক মুমিনের উচিত, হৃদয়ের পবিত্রতা অর্জন করা। অর্থাৎ অন্তরকে গুনাহ থেকে পরিচ্ছন্ন করা এবং হিংসা-বিদ্বেষ, লোভ-লালসা, আত্ম-অহমিকা ও কপটতামুক্ত রাখা। মহানবী (সা.)-পবিত্র ও বিশুদ্ধ হৃদয়ের
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন তোমাদের কেউ তাশাহহুদে উপনীতে হয়, তখন যেন সে চারটি বিষয় থেকে আল্লাহর আশ্রয় কামনা করে। সে বলবে, হে আল্লাহ, আমি আপনার
সব মাসের (চন্দ্র মাস) ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখে রোজা রাখা রাসূল সা:-এর সুন্নাত। লাইলাতুন নিসফ বা শবেবরাত কেন্দ্রিক রোজা রাখার বিষয়ে কোনো সহিহ হাদিস নেই। এ বিষয়ে কোনো দুর্বল
নবী-রাসুলদের আহ্বান, আল্লাহর সুবিশাল সৃষ্টিজগৎ ও মানবপ্রকৃতির সাক্ষ্য অকাট্যভাবে আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমাণ করে। তাই সুস্থ প্রকৃতির অধিকারী কোনো মানুষের পক্ষে আল্লাহর অস্তিত্ব অস্বীকার করা সম্ভব নয়। আল্লাহ বলেন, ‘আসমানগুলো ও
কারও প্রতি শত্রুতাভাব বজায় রাখার নাম বিদ্বেষ। একে অন্যের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা মানসিক অসুস্থতার শামিল। ইসলামে পারস্পরিক বিদ্বেষ পোষণ করা হারাম। হাদিসে বলা আছে, ‘তিন ব্যক্তির গুনাহ মাফ হয়
হিজরি বা চান্দ্র মাসের অষ্টম মাস শাবান। শাবান আরবি শব্দ, অর্থ শাখা প্রশাখা। আর শাবান মাস এলেই চার দিকে ইবাদতের সুবাতাস বইতে শুরু করে। মুমিন হৃদয় জেগে ওঠে। নিজেকে প্রভুপ্রেমে
সৎকাজকে আরবিতে বলা হয় ‘আল বির’। এর অর্থ সততা, ন্যায়পরায়ণতা, পুণ্য, গুণ, দানশীলতা, সদ্ব্যবহার ইত্যাদিও আসে। পবিত্র কোরআনে ‘বির’ বা সৎকাজের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘ভালো কাজ
উদার মানবতা ও পরম সহিষ্ণুতার ধর্ম ইসলাম। মা-বাবা, স্বজন-পরিজন এবং সমাজের সর্বস্তরে মানুষের সঙ্গে ইসলাম মানবতার শিক্ষা দেয়। মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান সব শ্রেণির প্রতিবেশীর সঙ্গে সদাচরণ, সহিষ্ণুতা ও সহযোগিতার প্রতি
ইরহড়সাধারণত প্রতিদিন ভোরে এলার্মের শব্দে কিংবা আজানের শব্দে ঘুম থেকে জেগে ওঠার মাধ্যমে আমাদের জন্য সুনির্দিষ্ট হায়াতের একটা নতুন দিনের সূচনা হয়। তারপর নাশতা সেরে কাজে যাওয়া, কাজ শেষ বাড়ি
আগামী ১৯ মার্চ সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে পাঁচ দিনব্যাপী ‘হজ-ওমরাহ সম্মেলন ও মেলা’। সেখানে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। জেদ্দায় আয়োজিত হজ মেলায় অংশ নিতে আগামী