২০২০ সালের মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহের শুরুতে দেশে করোনাভাইরাস ধরা পড়ে। ৮ মার্চং সংক্রমণ বাড়তে থাকায় দেশে লকডাউন শুরু হয় ২৬ মার্চ থেকে। ফলে বন্ধ হয়ে যায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। সাধারণ ছুটি
গত বছর মার্চে দেশে প্রথম করোনাভাইরাস সংক্রমিত রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। আরো সহজ করে বললে ১৪ মাসের বেশি সময় ধরে তালা ঝুলছে স্কুল-কলেজে-বিশ্ববিদ্যালয়ে। ফলে দেশের প্রায়
মিরাজ (ছদ্মনাম) ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। কৃষি দিনমজুর বাবার আয়ে চলে তাদের পরিবার। মিরাজকে ঢাকায় প্রাইভেট-টিউশনির টাকায় লেখাপড়াসহ পরিবারকেও সাহায্য করতে হতো। এক বছরের বেশি সময় ধরে বিশ^বিদ্যালয়
করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘ এক বছরের বেশি সময় ধরে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি শেষ হচ্ছে আগামী ২৯শে মে পর্যন্ত। দেশে করোনার সংক্রমণ কিছুটা কমে এলেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি
শিক্ষার্থীদের ভ্যাকসিন দেওয়ার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ সোমবার ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে
মানুষের ভিড় করোনা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটাতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। তিনি বলেছেন, ‘ঈদযাত্রা হয়ে উঠতে পারে শবযাত্রা।’ আজ রোববার আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটির
১৪ মাস বন্ধ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দুয়ার। মাঝে সবকিছু সচল হলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল বন্ধ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালা কবে খুলবে তা আসলে কেউই জানেন না। ফের অনিশ্চয়তা এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে। সময়মতো হচ্ছে
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) ৫৪ হাজার নিবন্ধনধারীকে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জারি করা গণবিজ্ঞপ্তি এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছেন আদালত। একইসঙ্গে ১ থেকে ১২তম প্রায় দেড় হাজার নিবন্ধনধারীকে
পরীক্ষা ছাড়া আর কোনো অটো পাসে আগ্রহী নয় শিক্ষা বোর্ড। প্রয়োজনে পরীক্ষা আয়োজনের জন্য শিক্ষাবর্ষের শেষ দিন পর্যন্তও অপেক্ষা করবে তারা। আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুনে এসএসসি এবং আগস্টে এইচএসসি পরীক্ষা
ভালো ফলাফলের জন্য পাঠ্যবই চাপিয়ে না দিয়ে শিক্ষার্থীদের মানবিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তাদের শিল্প-সাহিত্য, বিজ্ঞান ও ইতিহাস-সহ বিভিন্ন ধরনের বই পড়ার সুযোগ করে