বিদেশী ঋণ নেয়ার ক্ষেত্রে সরকারি খাতকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে বেসরকারি খাত। গত ৫ বছরের ব্যবধানে বেসরকারি খাতে ৬৩ শতাংশ বিদেশী ঋণ বেড়েছে। সরকারি খাতে এই বৃদ্ধির হার ৫৬ শতাংশ। গত বছর
গত দুই মাসে বাংলাদেশের প্রবাসীদের পাঠানো রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স দেখে আত্মতৃপ্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে সর্তক করে দিয়ে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বিদেশের শ্রমবাজারের পরিস্থিতি এখনও অনিশ্চিত এবং প্রবাসী শ্রমিকরা সম্ভবত
অর্থবছরের প্রথম মাসে রাজস্ব আদায়ে ধস নেমেছে। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত ছিল ১৯ হাজার ৩৭৮ কোটি টাকা। কিন্তু এই
দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ঠেকাতে মোটরসাইকেল শিল্পে ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা পুনর্বহালের সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। অন্যদিকে ভ্যাট অব্যাহতি না দিলে নতুন বিনিয়োগ আসবে না, পাশাপাশি এই
বিশ্বজুড়ে দীর্ঘসময় ধরে চলমান করোনা মহামারীর কারণে বাংলাদেশের চামড়া শিল্পখাতের বড় ধরনের সংকট- এখন মহাসংকটে পরিণত হয়েছে। সব মিলিয়ে এ বছরে বাংলাদেশের চামড়া শিল্পখাত কম করে হলেও ৩০ কোটি ডলারের
এক বছরে জনতা ব্যাংকের খেলাপি ঋণ প্রায় অর্ধেকে নামিয়ে আনার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এই হিসাবে জনতা ব্যাংকে খেলাপি ঋণ কমাতে হবে ৯ হাজার কোটি টাকা। গেল অর্থবছরে (২০১৯-২০) রাষ্ট্রায়ত্ত
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ শুরুর অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে ব্যাংকগুলোকে ঋণ বিতরণ বাড়ানোর তাগাদা দেওয়া হয়েছে। এজন্য প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার ঋণ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। ঋণ বিতরণ বৃদ্ধির জন্য ৫৫
করোনাভাইরাসের প্রকোপের মধ্যেও শুধু জুলাই মাসে ২ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা । বিশ্বজুড়ে ইতিহাসে একক মাসে এর আগে কখনো এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি। গত জুন মাসের
বাস্তবায়নে ধীরগতির কারণে ‘ইনকাম সাপোর্ট প্রোগ্রাম ফর দ্য পুওরেস্ট (আইএসপিসি)Ñ যতœ’ প্রকল্প থেকে ৫ কোটি ডলার বা ৪২৫ কোটি টাকা প্রত্যাহার করে নিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তবে প্রকল্পের মেয়াদ আরও দুই বছর
আগামী ২৯ জুলাই (বুধবার) পুরো এক বছরের মুদ্রানীতি ঘোষণা করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে এটি হবে অন্যান্য বছরের তুলনায় ভিন্ন। ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রাগুলো প্রকাশ করা