কোভিড ১৯-এর প্রভাবে দেশের অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্যে বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে। ফলে মৌলিক প্রয়োজনের বাইরে খরচ করতে চাচ্ছে না সরকার। ফলে উন্নয়ন ও পরিচালন ব্যয় সংকোচন নীতি নিয়েছে সরকার। খবর অর্থ
বাংলাদেশে ঈদুল আযহার আর কয়েক সপ্তাহ বাকি থাকলেও করোনাভাইরাসের কারণে গরুর হাটে যেতে অনেকের অনীহা রয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ এবং গাজীপুরে যাতে কোনো ধরণের পশুর হাট বসানো না হয়, সেজন্য
করোনার সংক্রমণে তিন মাসের অচলাবস্থায় স্থবির হয়ে পড়ে অর্থনৈতিক কর্মকা-। এ সময় জীবন বাঁচাতে ঘোষিত ছুটির মধ্যে জীবিকা নির্বাহ নিয়ে বড় ধরনের সংকটে পড়েন বিভিন্ন কর্মজীবী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। স্বাস্থ্যবিধি
জামানতবিহীন ঋণে বিপাকে পড়ে গেছেন ব্যাংকাররা। ৫৭ হাজার কোটি টাকার এ ভোক্তাঋণ আদায়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। করোনার কারণে অনেকের ছোট ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। চাকরি হারিয়েছেন অনেকেই। এতে
দুস্থ সেজে প্রায় পাঁচ লাখ ব্যক্তি সরকারের ১২৫ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেছিল; কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয়ের যাচাই-বাছাই কার্যক্রমে এই অর্থ লোপাট বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। মুজিববর্ষে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৫০
ব্যাংকের শাখাবিহীন প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকে ব্যাংকিং সেবা দিতে প্রযুক্তিনির্ভর এজেন্ট ব্যাংকিং পদ্ধতি চালু করা হয়। কয়েক বছরের ব্যবধানে দ্রুত প্রসার ঘটেছে এ বিকল্প ব্যাংকিং সেবার। কিন্তু এজেন্ট ব্যাংকিংকে প্রত্যন্ত অঞ্চল
দেশের অর্থনীতিতে করোনা ছোবল হেনেছে এপ্রিলের পর থেকে। প্রথম করোনা শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। সাধারণ ছুটি শুরু হয় ২৬ মার্চ। কিন্তু মার্চভিত্তিক কার্যক্রমে সংকট বেড়েছে ব্যাংক খাতে। করোনার সম্ভাব্য ক্ষতি
করোনায় অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় ১৯টি প্যাকেজের আওতায় ১ লাখ ৩ হাজার ১১৭ কোটি টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সরকার। এর মধ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করা হবে ৭৬ হাজার কোটি
বাংলাদেশে করোনার সংক্রমণ মার্চে ধরা পড়লেও বিশে^ চলতি বছরের প্রথম থেকেই করোনা ছড়িয়ে পড়ে। সংক্রমণ এড়াতে বিশে^র দেশগুলো সাধারণ ছুটি ও লকডাউন ঘোষণা করে। ফলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। বন্ধ
করোনা ইউরোপ ও আমেরিকার বাজারে ধস নামিয়েছে। এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে দেশের তৈরি পোশাকসহ রপ্তানি খাতে। করোনার প্রদুর্ভাবের পর পরই রপ্তানি আদেশ বাতিল ও স্থগিত হতে শুরু করে। দিন যত