দুর্নীতির টাকা নিরাপদ রাখতে নামে-বেনামে সঞ্চয়পত্র কেনা হচ্ছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে বেশকিছু শর্ত আরোপ করে সরকার। এ কারণে গত বছরের মাঝামাঝি থেকে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমে যায়। এদিকে চলতি
বছরের পর বছর ব্যাংক ঋণ সহায়তা ও ভর্তুকি দিয়েও লাভজনক করা যাচ্ছে না বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান। সাড়ে ২৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ ফেরত দিচ্ছে না রাষ্ট্রায়ত্ত ৩৩ প্রতিষ্ঠান। এ ঋণ
রাজস্ব আদায়ে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা পার হয়েছে সমাপ্ত অর্থবছরে। এই সময় (২০১৯-২০) এনবিআর-নন-এনবিআর মিলিয়ে সার্বিক রাজস্ব ঘাটতি গিয়ে ঠেকেছে দেড় লাখ কোটি টাকার কোটায়। আর এই অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আদায়
সাড়ে ২৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ ফেরত দিচ্ছে না রাষ্ট্রায়ত্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এই ঋণ করা হয়েছিল সরকারি মালিকানাধীন ৫টি ব্যাংকের কাছ থেকে। এই ব্যাংকগুলো হলো- সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রুপালী ও
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তাদের মধ্যে ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এবার নীতিমালায় ছাড় দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সাথে ঋণ বিতরণের অগ্রগতি তদারকি জোরদার করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে আজ ২৫টি ব্যাংকের সাথে
নানা ধরনের অনিয়ম, দুর্নীতি, জালিয়াতির কারণে দীর্ঘদিন ধরে খেলাপি ঋণ, প্রভিশন ঘাটতি ও মূলধন ঘাটতিতে ভুগছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সোনালী ব্যাংক। গত মার্চেও দেশের সবচেয়ে বড় এই ব্যাংকটির মূলধন ঘাটতি ছিল
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বেসিক ব্যাংকের বড় খেলাপিরা এক সময় ব্যাংকটিকে এড়িয়ে চলতেন। কিন্তু তারা আবার ব্যাংকটির সঙ্গে লেনদেনে ফিরতে চান। মূলত বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ নীতিমালার আলোকে সুবিধা নিয়েই তারা ব্যাংকটিতে ফিরতে
করোনায় ব্যাংকের লেনদেন অর্ধেকে নেমে গেছে। ব্যবসাবাণিজ্য স্থবির হয়ে যাওয়ায় লেনদেনের ওপর বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে। ব্যাংকে নগদ জমা ও উত্তোলন কমে গেছে। একই সাথে কমে গেছে এটিএম কার্ডের মাধ্যমে
বইয়ের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার ‘বাংলাবাজার’। ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি শেষে গত ৩১ মে থেকে প্রকাশনা সংস্থাগুলো খুলেছে। কিন্তু এত দিনের পরও ফেরেনি সেখানকার আগের কেনাবেচার গতি। বিক্রি নেই। কেউ
করোনায় চলতি অর্থবছরে ছয় রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মামলা নিষ্পত্তির লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে দেয়া হয়েছে। গত ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে এই ব্যাংকগুলোর জন্য মামলা নিষ্পত্তির লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়েছিল চার হাজার ৭২০টি; কিন্তু চলতি অর্থবছরে