বিদেশি উৎস থেকে সরকারের ঋণগ্রহণের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছেই। শুধু সর্বশেষ সাড়ে সাত বছরেই বাংলাদেশের সার্বিক বিদেশি ঋণ সোয়া দুই গুণের বেশি বেড়ে ৯৩.৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। শতকরা হিসাবে
বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহারের জন্য কয়লা আমদানিতে সরকারি, বেসরকারি ও যৌথ উদ্যোগের বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর মধ্যে সই করা বিদ্যমান চুক্তিগুলো বিশ্লেষণ করতে একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠন করেছে সরকার। কমিটির নেতৃত্বে রয়েছে বিদ্যুৎ
বিদেশি ঋণ পরিশোধে ক্রমেই চাপ বাড়ছে। গত কয়েক বছরে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে নেওয়া কঠিন শর্তের ঋণ এ চাপ বাড়িয়ে দিয়েছে। সামনে আরও বাড়বে। কারণ আগামী তিন বছরে ঋণ পরিশোধের
দেশের পুঁজিবাজারে কোনোভাবেই ফিরছে না বিনিয়োগকারীদের আস্থা। এতে শেয়ারবাজার থেকে অনেকেই বের হয়ে যাচ্ছেন। নতুন কোনো কোম্পানির শেয়ার ক্রয় করার পরিবর্তে বিক্রি করছেন বেশি। বর্তমান পরিস্থিতিতে নতুন কোনো বিনিয়োগকারীর দেখা
দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা মেটাতে জরুরি ভিত্তিতে স্পট মার্কেট থেকে আরো এক কার্গো লিকুইডিফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করা হচ্ছে। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে জাপানি প্রতিষ্ঠান মেসার্স জেইআরএ কো: ইনকরপোরেশন থেকে
গত ২০২১-২২ অর্থবছরে বাজেট বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে ৮৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ। শেষ তিন মাসে পূর্ববর্তী ৯ মাসের প্রায় সমান বাজেট বাস্তবায়ন হয়েছে। অর্থ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) কমছে বৈদেশিক সহায়তার অংশ। তবে সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে কাটছাঁট হচ্ছে না। উন্নয়ন সহযোগীদের দেওয়া নানা শর্তের কারণে বৈদেশিক সহায়তা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সম্প্রতি সংশোধিত
ডলার সংকট ও এলসি (ঋণপত্র) জটিলতার প্রভাব পড়েছে ফল আমদানিতে। আমদানিকারকরা বলছেন, স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় ফল আমদানি অর্ধেকেরও নিচে নেমেছে। পাশাপাশি আমদানি খরচ অনেক বেড়েছে। ফলে আপেল, কমলা, আনারসহ বিদেশ
বিদেশি উৎস থেকে বাংলাদেশের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ছে। গত বছর শেষে এই ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে প্রায় ৯ হাজার ৩৮০ কোটি ডলার। যা এক বছর আগেও ছিল ৯ হাজার ১৪৩ কোটি
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে সাড়ে তিন বছরে ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ পাবে বাংলাদেশ। তবে এক্ষেত্রে ঋণের বিপরীতে মোটা দাগে শর্তপূরণ করতে হবে। মূল শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে- রাজস্ব আহরণ