ফেব্রুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত সেচ মৌসুমের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ে প্রচণ্ড গরম পড়ে, বিদ্যুতের চাহিদা থাকে সর্বোচ্চ। জ্বালানি সংকটে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পড়ে।
নির্ধারিত মেয়াদে ও রেট সিডিউলে শেষ হয় না দেশের উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর সিংহভাগই। মেয়াদ বৃদ্ধির সাথে সাথে চলে আসে নতুন রেট শিডিউলের প্রশ্ন। ফলে নতুন দরের কারণে বেড়ে যাচ্ছে খরচ। তেমনি
বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে দফায় দফায় চিনির দাম বাড়িয়ে চলেছেন ব্যবসায়ীরা। বাজার নিয়ন্ত্রণে ন্যায্যতা যাচাই-বাছাই করে সরকার কয়েক দফায় পণ্যটির দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু তা উপেক্ষা করে বাজারে বেশি দামেই
অগ্রাধিকার খাত বিবেচনায় কৃষি ও পল্লী ঋণের সর্বোচ্চ সুদহার নির্ধারণ করা আছে ৮ শতাংশ। অথচ দেশের কৃষকরা এই সুদে ঋণ পাচ্ছেন না। ব্যাংকগুলোর এনজিও বা ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান (এমএফআই) নির্ভরতার কারণে
জ্বালানি তেলের ‘মজুদ ট্যাংক’ নির্মাণ বাকি রেখেই উদ্বোধন হতে পারে ‘বাংলাদেশ-ভারত পাইপলাইন প্রকল্প’। প্রকল্প কর্মকর্তাদের ভাষ্য, সময়মতো নির্মাণসামগ্রী আমদানি করতে না পারায় ট্যাংক বসাতে দেরি হতে পারে। সে ক্ষেত্রে তেল
দেশের অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি (সিএমএসএমই) শিল্পের বিকাশে প্রয়োজনীয় ঋণের জোগান দিতে ব্যাংকগুলোর যেন আর্থিক সংকট না হয়, সে জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বেশ কয়েকটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন
আসন্ন রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। শীর্ষস্থানীয় আমদানিকারকরা বলছেন, জটিলতার মধ্যেও যেসব এলসির পণ্য বন্দরে আসছে, ডলার সংকটের কারণে তা খালাস করা যাচ্ছে না। ব্যাংকিং জটিলতায় এলসি খুলতে
শীতের সময়ে সবজির মেলা হলেও এ সময়ে বাড়ছে সবজির দাম। সব সবজিই এখন গত সপ্তাহের তুলনায় ৫-১০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বেড়েছে সব মাছের দাম। মাছ বিক্রেতারা বলছেন,
বৈশ্বিক মহামারী কাটিয়ে উঠে বাংলাদেশ জোর কদমে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে এগিয়ে যাচ্ছিল, কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এই পুনরুদ্ধার ব্যাহত হয়। এতে একদিকে চলতি হিসাবের ঘাটতি বাড়তে থাকে, অন্যদিকে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ শিল্প ও বাণিজ্যিক খাতে ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। তবে পরিবহন খাতে এবং আবাসিক ভোক্তাদের গ্যাসের দাম এ যাত্রায় বাড়ানো হয়নি। ব্যবসায়ীরা বলছেন,