ব্রেইনে পানি জমা এবং মাথা বড় হওয়াকে ইংরেজিতে বলে Hydrocephalus. আমাদের ব্রেইনের গভীরে ভেন্ট্রিকল নামে এক ধরনের খালি জায়গা রয়েছে। যেখান থেকে তৈরি হয় CSF বা cerebrospinal fluid. একদিকে এ পানি
মানবদেহে হাড় ক্ষয় একটি জটিল সমস্যা। এ রোগে অনেকেই ভুগছেন। দীর্ঘদিন এ সমস্যা জিইয়ে রাখলে এক পর্যায়ে বড় ধরনের বিপদের মুখোমুখি হতে হয়। তাই শুরুতেই রোগটি শনাক্ত করা গেলে ভেঙে
পরিসংখ্যান বলছে, আমাদের দেশের শতকরা প্রায় ৩৫ ভাগ মানুষ করোনার ভ্যাকসিনের দুটো ডোজ সম্পন্ন করেছেন। যারা এমনটি করেছেন, তাদের বলা যায় পূর্ণাঙ্গ ভ্যাকসিন গ্রহণকারী। অন্যভাবে বলা যায়, আমাদের বেশিরভাগ মানুষই
যে কোনও রোগের কিছু পূর্ব সঙ্কেত থাকে। বিশেষ করে কঠিন রোগে এ সঙ্কেত আরও বেশি দেখা যায়। রোগের সঙ্কেত যত তাড়াতাড়ি চেনা যাবে, ততই দ্রুত চিকিৎসকের সাহায্য চাওয়া যেতে পারে।
সাবএরাকনয়েড হেমোরেজ হলো এক ধরনের রক্তরক্ষণ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মাথায় আঘাতের কারণে এ সমস্যা হয়ে থাকে। মাথার ট্রমা ছাড়া রোগীর ক্ষেত্রে এ রোগ সাধারণত মস্তিষ্কের অ্যানিউরিজমের কারণে হয়। এটি হলো মস্তিষ্কের
সাধারণত সব কোষ সুবিন্যস্ত পদ্ধতিতে বিভাজিত এবং কোষকলার স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করে। অবিন্যস্ত ও অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজনে অস্বাভাবিক বৃদ্ধিপ্রাপ্ত কোষকলার বৃদ্ধি হলো টিউমার। এটি দুধরনের বিনাইন ও ম্যালিগন্যান্ট।
অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে ২০১৯ সালে সারা বিশ্বে ১২ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে বলে এক ব্যাপক-ভিত্তিক গবেষণা থেকে জানা যাচ্ছে। এইডস কিংবা ম্যালেরিয়াতে প্রতিবছর যত সংখ্যক লোক মারা যায়, এই সংখ্যা
দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনা দুর্বল করে দেয় ডায়াবেটিস। ফলে ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা কমে যায়। ডায়াবেটিক রোগীকে ওমিক্রন সংক্রমণ বিষয়ে সতর্ক থাকতেই হবে। জটিলতা কী : ডায়াবেটিক রোগীরা করোনায় আক্রান্ত
শীতে শরীরের বিভিন্ন রকম ব্যথাবেদনা বেড়ে যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন বাতরোগের প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায়। যেমন- রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অস্টিওআর্থ্রাইটিস, গাউট বা গেটেবাত ইত্যাদি। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের ক্ষেত্রে দেখা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তির
মাত্র পঁচিশ বছর বয়স তার। ফুটফুটে সহজ সরল নির্দোষ মুখশ্রী। শ্বাসকষ্ট নিয়েই চেম্বারে ঢুকল। মাত্র ছয় দিন আগে সিজারিয়ান অপারেশন করে প্রথম সন্তানের মা হয়েছে সে। তার মায়ের সাথে আলাপ