চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে আগামী বছরে রেকর্ড জ্বালানি তেল আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে ২০২৩ সালে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৭ লাখ ৭৫ হাজার
চলতি অক্টোবর মাসের দু’সপ্তাহে (২-১৩ তারিখ) দেশে ৭৬৯ দশমিক ৮৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। গত সেপ্টেম্বরে প্রবাসী বাংলাদেশীরা দেশে এক
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখে পড়েছে ইউরোপের দেশগুলো। বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। মানুষ পোশাক কেনা কমিয়ে দিচ্ছে বলে উল্লেখ করছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো। বৈশ্বিক এ সঙ্কটের মধ্যেও ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। যার ফলে, তার সরকার ইতোমধ্যেই আগাম প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। এর আগে গত মাসেই বিশ্বব্যাংকও তাদের একটি
বাংলাদেশ এখন গ্যাস সঙ্কটে ধুকছে৷ এর প্রভাব পড়ছে শিল্প উৎপাদন, বিদ্যুৎ এবং গৃহস্থালি খাতে৷ গ্যাস সঙকটের কারণে একদিকে যেমন ভুগছে সাধারণ মানুষ, অপরদিকে ব্যাহত হচ্ছে শিল্পকারখানার উৎপাদন৷ দেশের রফতানি আয়ের
সাপ্তাহিক বাজারের লেনদেন অনুসারে, গত সপ্তাহে (২৫-২৯ সেপ্টেম্বর) পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা দু’হাজার ৮২৯ কোটি টাকা লোকসানের সম্মুখীন হয়েছে। পাঁচ কার্যদিবসের বাজার সূচকের তিন দিন পতন ও দু’দিন উত্থান দেখা গেছে। সপ্তাহে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আমদানি রোধের পদক্ষেপ ও বৈদেশিক বাণিজ্যে মুদ্রা বৈচিত্র্যকরণ সত্ত্বেও দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নিচে নেমে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বুধবার বৈদেশিক মুদ্রার
বাংলাদেশের চায়ের উৎপাদন ক্রমশ বৃদ্ধি পেলেও কমে যাচ্ছে রফতানি থেকে আয়। সংশ্লিষ্টরা বলছে, দেশের অভ্যন্তরে চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধির কারণেই এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। চা বোর্ড থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গত
শুধু বড় গ্রাহকরাই নয়, ছোট ও মাঝারি গ্রাহকরাও যথাসময়ে ব্যাংকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন না। এ ছাড়া গাড়ি ক্রয়, গৃহনির্মাণ ও ব্যক্তিগত ঋণসহ সব ধরনের খুচরা ঋণ ফেরত না দেওয়ার প্রবণতা
অর্থ পাচার, দুর্নীতি ও লুটপাটের কারণে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে বলে মনে করছেন বিরোধী রাজনীতিকরা। যুগান্তরের সঙ্গে আলাপকালে তারা জানান, রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে বিশ্ববাজারে তেল ও খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে। অথচ